বাঁধন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাঁধন বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র ছাত্রীদের দ্বারা পরিচালিত একটি স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন । ১৯৯৭ সালের ২৪শে অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলে বাঁধনের জন্ম ।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] বাঁধন এর জন্ম

"একের রক্ত অন্যের জীবন, রক্তই হোক আত্মার বাঁধন" ‌- এই স্লোগানকে সামনে রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের ছাত্র শাহিদুল ইসলাম রিপনের উদ্যোগে ১৯৯৭ সালে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয় । উক্ত বছরের ২৬শে সেপ্টেম্বর একটি আহবায়ক কমিটি গঠিত হয় এবং ২৪শে অক্টোবর শহীদুল্লাহ হলে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়ের মাধ্যমে সংগঠনটি আনুষ্ঠানিক ভাবে আত্মপ্রকাশ করে ।

[সম্পাদনা] এক নজরে বাঁধন

সংগঠনের নাম: "বাঁধন"(স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন)
প্রতিষ্ঠা: ২৪ অক্টোবর ১৯৯৭
রেজি: নং: ঢ-০৬১৫২ (৮ জানুয়ারী, ২০০১)
মূলমন্ত্র: "একের রক্ত অন্যের জীবন রক্তই হোক আত্মার বাঁধন"
ক্ষেত্র: বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় কলেজসমূহ
বৈশিষ্ট্য: ছাত্র-ছাত্রী দ্বারা পরিচালিত সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন

[সম্পাদনা] সংগঠনের স্তর

কেন্দ্রীয় পরিষদ>জোনাল পরিষদ>ইউনিট পরিষদ

[সম্পাদনা] সংগৃহীত রক্তের পরিমান

১০৩০০ ব্যাগ প্রায়(২০০৪)
১৭০০০ ব্যাগ প্রায়(২০০৫)

[সম্পাদনা] বাঁধনের বিস্তৃতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জোন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় জোন
আহসানউল্লাহ হল ইউনিট(২৫ আগস্ট, ২০০০)
ছাত্রী হল ইউনিট(৫ মে, ২০০১)
সোহরাওয়ার্দী হল ইউনিট(১৮ ডিসেম্বর, ২০০৩)
নজরুল ইসলাম হল ইউনিট(২২ ডিসেম্বর, ২০০০)
তিতুমির হল ইউনিট(১৫ সেপ্টেম্বর, ২০০০)
ড. এম. এ. রশীদ হল ইউনিট(৪ আগস্ট, ২০০৩)
শেরে বাংলা হল ইউনিট(২২ মার্চ, ২০০৪)
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় জোন
জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় জোন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় জোন

[সম্পাদনা] বাঁধন এর উদ্দেশ্য

১। স্বেচ্ছায় রক্তদানকে একটি সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করা ।
২। দেশের মোট রক্তের চাহিদা পূরণের চেষ্টা করা ।
৩। দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে বাঁধন এর কার্যক্রমকে সম্প্রসারণ ।

[সম্পাদনা] বাঁধন এর কার্যক্রম

১। নিজে রক্ত দেয়া এবং অন্যকে রক্তদানে উদ্বুদ্ধকরণ ।
২। বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করা ।
৩। মুমূর্ষুদের প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহের ব্যবস্থা করা ।
৪। স্বল্পমূল্যে টিকাদান কর্মসূচী (হেপাটাইটিস-এ, হেপাটাইটিস-বি, টাইফয়েড ইত্যাদি) ।
৫। জাতীয় দূর্যোগকালে (বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, মঙ্গা ইত্যাদি) বিপন্ন মানবতার সেবায় সাহায্যের হাত সম্প্রসারণ ।


এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন