কৃষ্ণগহ্বর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

মহাবিশ্বের কোনো তারার যখন জ্বালানি (নিউক্লীয় সংযোগে প্রয়োজন হাইড্রোজেন) শেষ হয়ে যায় তখন তারাটি তার নিজের ভারে (মাধ্যাকর্ষণ) নিজের ভিতরে ক্রমাগত চুপসে যেতে থাকে। এর ফলে সংকোচন হয় এবং তারার ঘনত্ব বাড়তে থাকে। ফলে এর পৃষ্ঠে মাধ্যাকর্ষন শক্তি আরও বেড়ে যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই মাধ্যাকর্ষন শক্তি এত বেড়ে যায় যে, এর আকর্ষন কাটিয়ে কিছুই বেরিয়ে আসতে পারে না। আলো পর্যন্ত নয়। তখন এটিকে কৃষ্ণগহবর বলা হয়।

সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এক পর্যবেক্ষন থেকে সিদ্ধান্তে এসেছেন যে কৃষ্ণগহবরের কারন শুধুমাত্র মাধ্যাকর্ষণ নয়। এই আকর্ষণের পিছনে চৌম্বক আকর্ষণের প্রভাব রয়েছে।[১]

[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র

  1. প্রথম আলো, জুলাই ২, ২০০৬
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন