দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনাপঞ্জি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] ১৯৩৯

[সম্পাদনা] সেপ্টেম্বর

  • ০১ : সকাল ৪:৩০ মিনিটে জার্মান বাহিনী পোল্যান্ডের কয়েকটি স্থাপনায় আঘাত হানতে শুরু করে। এর মাধ্যমেই পোল্যান্ড আক্রমন (সেপ্টেম্বর) এর সূচনা হয়। যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্স জার্মানির দ্রুত অপসারণ দাবী করে।
    • যুক্তরাজ্য তার স্বরাষ্ট্র সীমান্ত (Home front) খুলে দেয় এবং বৃটিশ সেনা-সমাবেশের ঘোষণা দেয়। একই সাথে তারা জর্মান সেনাবাহিনীকে অপসারণের পরিকল্পনা হাতে নেয়।
  • ০৩: ক্রোধে উন্মত্ত সরকারসমূহ পোল্যান্ড আক্রমনের বিরুদ্ধে সাড়া দেয় এবং এরই সাথে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রাজনীতি ও কূটনীতির সূত্রপাত ঘটে। যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড সকাল ১১:১৫ মিনিটে যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং বিকাল ৫:০০ টায় ফ্রান্স তাদের সাথে যোগ দেয়।
    • জার্মান নৌবাহিনীর আক্রমনের মাধ্যমে দ্বিতীয় আটলান্টিক যুদ্ধ শুরু হয়।
  • ০৪: ইংরেজ বিমান বাহিনীর জার্মান নৌ স্থাপনাগুলোর উপর আক্রমনের মাধ্যমে ইউরোপে মিত্রশক্তির যুদ্ধের যাত্রা আরম্ভ হয়।
  • ০৭: সার্বুকেন নামক স্থানের নিকট দিয়ে ফরাসি প্রহরী সেনাদল জার্মানিতে প্রবেশ করে।
  • ১০: কানাডা জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
  • ১৭: সোভিয়েত ইউনিয়ন পূর্ব দিক থেকে পোল্যান্ড আক্রমন করে এবং কার্জন লাইনের পূর্বাংশসহ বিয়ালিস্তোক এবং পূর্ব গ্যালিসিয়া অঞ্চলসমূহ দখল করে নেয়।
  • ১৮: জার্মান সেনাদল ওয়ারস ঘিরে ফেলে।
  • ২৫: খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে জার্মান স্বরাষ্ট্র সীমান্তের রেশন প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়।
  • ২৭ - ২৮: ওয়ারস 'র উপর প্রচন্ড গোলাবর্ষণ অব্যাহত থাকে।
  • ২৮: পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারস জার্মানির কাছে আত্মসমর্পণ করে।

[সম্পাদনা] অক্টোবর

  • ০৫: সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিনল্যান্ড এর সাথে দুদেশের সীমান্ত নির্ধারণ প্রসঙ্গে আলোচনা শুরু করে।
  • ০৬: জার্মানদের পোল্যান্ড আক্রমনের সময় পোলিশরা যে প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তার সমাপ্তি ঘটে। ফিনল্যান্ড সৈন্য-সমাবেশ শুরু করে।
    • এডলফ হিটলার রাইখস্টাগ দালানের সামনে তার বিখ্যাত ভাষণ দেয় এবং এ সময় বৃটেন এবং ফ্রান্সের সাথে শান্তি পুনঃস্থাপন প্রসঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছা ব্যক্ত করে।
  • ০৯: হিটলার বেলজিয়াম, ফ্রান্স, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ড আক্রমনের জন্য প্রস্তুতির নির্দেশ দেয়।
  • ১০: জার্মান নৌবাহিনী হিটলারের কাছে নরওয়ে আক্রমনের প্রস্তাব করে।
  • ১৪: ইউ-৪৭ এর আঘাতে ইংরেজ যুদ্ধজাহাজ এইচ এম এস রয়েল ওক স্ক্যাপা ফ্লো পোতাশ্রয়ে ডুবে যায়।
  • ১৯: পোল্যান্ডের একাংশ আনুষ্ঠানিকভাবে জার্মানির অন্তর্ভুক্ত হয়। পোল্যান্ডের লুবলিনে প্রথম ইহুদী গেটো (শহরের ইহুদী অঞ্চল) প্রতিষ্ঠিত হয়।

[সম্পাদনা] নভেম্বর

  • ০৪: যুক্তরাষ্ট্রের নিরপেক্ষতা নীতি পাশ হয়। সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির জন্য যে ক্যাশ এন্ড ক্যারি সনদ অনুমোদিত হয়েছিল তা বৃটেন এবং ফ্রান্সের জন্য লাভজনক বিবেচিত হয়।
  • ০৮: একটি ভাষণ দেয়ার সময় বোমার আঘাতে হিটলারকে হত্যার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এটি ভেনলো ঘটনা হিসেবে খ্যাত। এতে দুইজন বৃটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা আটক হয়। জার্মানরা হ্যান্স ফ্রাঙ্ককে পোল্যান্ডের গভর্ণর নিয়োগ করে এবং ইহুদী বিরোধী কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার আদেশ দেয়।
  • ১৭: প্যারিসে চেকোশ্লোভাক জাতীয় কমিটি গঠিত হয়।
  • ৩০: সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিনল্যান্ড আক্রমন করে এবং এরই আধ্যমে শীতকালীন যুদ্ধ (রুশো ফিনিশ যুদ্ধ) সূত্রপাত হয়।

[সম্পাদনা] ডিসেম্বর

  • ০৭: ইতালি পুনরায় তার নিরপেক্ষতা ঘোষণা করে।
  • ১৩: বৃটিশ নৌবহর জার্মানির যুদ্ধজাহাজ এডমিরাল গ্রাফ স্পি আক্রমন করে এবং রিভির প্লেট যুদ্ধ শুরু হয়।
  • ১৪: জাতিপুঞ্জ থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্যপদ বাতিল করা হয়।
  • ১৭: মন্টেভিডিও পোতাশ্রয়ে এডমিরাল গ্রাফ স্পি জাহাজের পতন ঘটে। এর মধ্যে কাপুরুষোচিতভাবে ছিদ্র করে দেয়া হয় যার ফলে তা ডুবে যায়।
  • ১৮: প্রথম কানাডীয় সেনাবাহিনী ইউরোপে এসে পৌঁছে।
  • ২৭: প্রথম ভারতীয় সেনাবাহিনী ফ্রান্সে পৌঁছে।
  • ২৮: বৃটেনে রেশন হিসেবে মাংস বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে।

[সম্পাদনা] ১৯৪০

[সম্পাদনা] জানুয়ারি

  • ০১: বৃটেনে ২০ থেকে ২৭ বছর বয়ষী সকল পুরুষের উপর যুদ্ধে যাওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়।
  • ০৪: হারম্যান গোরিংকে জার্মান যুদ্ধ শিল্পসমূহের প্রধান দায়িত্ব দেয়া হয়।
  • ০৫: বৃটিশ কেবিনেট পুনর্গঠন করা হয়। নতুন দায়িত্ব পান -
    1. যুদ্ধ দপ্তর - অলিভার স্ট্যানলি
    2. তথ্য মন্ত্রনালয় - লর্ড রিথ
    3. বাণিজ্য বোর্ড - অ্যান্ড্রু ডানকান
  • ০৭: ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে রাশিয়ান সেনাবাহিনীর প্রধান কমান্ডার পদে নিয়োগ পান জেনারেল সিমিয়ন তিমোশেঙ্কো।
  • ০৮: বৃটেনে রেশন হিসেবে শূকরের মাংস, মাখন এবং চিনি বিতরণ শুরু হয়।
  • ১০: মাসমেচেলেন ঘটনা - দুইজন জার্মান কর্মকর্তা বেলজিয়ামের মাসমেচেন শহরের অদূরে ভাক্ট নামক স্থানে বিমানসহ বিধ্বস্ত হন। তারা জার্মানির ফ্রান্স দখলের পরিকল্পনার গোপন দলিলবিশিষ্ট কাগজ নিয়ে যাচ্ছিলেন। এই দখল পরিকল্পনার নাম ছিল অপারেশন ফল গেল্‌ব। এই ঘটনার পর ফ্রান্স দখল পরিকল্পনা পিছিয়ে দেয়া হয় এবং নতুনভাবে পরিকল্পনা করা হয়।
  • ১১: ফ্রান্সে রেশন হিসেবে মাংস বিতরণ শুরু হয়।
  • ১৪: জাপানের প্রধানমন্ত্রী অ্যাবে নোবুইয়ুকি এবং তার মন্ত্রীপরিষদ পদত্যাগ করে। এডমিরাল মিতসুমাসা ইওনাই নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

[সম্পাদনা] ফেব্রুয়ারি

  • ০১: জাপানী ডায়েট (সংসদ) জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়ববহুল বাজেট ঘোষণা করে যার মোট ব্যয়ের প্রায় অর্ধেকই ছিল সামরিক খাতে।
  • ০৫: বৃটেন এবং ফ্রান্স লৌহ খনিজ রপ্তানি বন্ধ করার উদ্দেশ্যে নরওয়ের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ জার্মানরা এই বাণিজ্যে যুক্ত ছিল এবং এই বাণিজ্য বন্ধের মাধ্যমে তারা ফিনল্যান্ডকে সহযোগিতা করার একটি রাস্তা খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা দেখেছিল। মার্চের ২০ তারিখ থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
  • ০৯: এরিখ ভন ম্যানস্টেইনকে ফ্রান্স আগ্রাসনের পরিকল্পনার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে জার্মানির ৩৩ আর্মর বাহিনীর সেনানায়ক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়।
  • ১৪: বৃটিশ সরকার ফিরল্যান্ডে যুদ্ধ করার জন্য স্বেচ্ছায় অংশগ্রহনে ইচ্ছুক যোদ্ধার জন্য আহ্বান করে।
  • ১৫: সোভিয়েত বাহিনী ফিনল্যান্ডের সুমা দখল করে নয়ার মাধ্যমে ম্যানারহেইম লাইন ভঙ্গ করে।
  • ১৬: বৃটিশ বিধ্বংসী জাহাজ এইচ এম এস কোসাক জোরপূর্বক ২৯৯ টি বৃটিশ POW জার্মান পরিবহন জাহাজ অল্টমার্ক থেকে নিরপেক্ষ নরওয়েজিয়ান নৌ সীমান্তে সরিয়ে নেয়।
  • ১৭: ম্যানস্টেইন হিটলারের কাছে আর্ডেনেস বনাঞ্চল হয়ে ফ্রান্স দখলের একটি পরিকল্পনা পেশ করে।
  • ২১: জেনারেল নিকোলাউস ভন ফকেনহর্স্টকে জার্মানির নরওয়ে আগ্রাসনের জন্য পরিচালিত বাহিনীর সেনাপতি নিয়োগ করা হয়। অসউইচ-এর নির্মণের মাধ্যমে তার কাজ শুরু হয়।
  • ২৪: পশ্চিমা দেশসমূহ দখলের জন্য পরিকল্পিত আর্ডেনেস পরিকল্পনা গৃহীত হয়।

[সম্পাদনা] মার্চ

  • ০১: সোভিয়েত সেনাদল ফিনল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বাইপুরিতে (Viipuri) আক্রমন শুরু করে।
  • ০৫: ফিনল্যান্ড সোভিয়েত ইউনিয়নকে বলে যে যুদ্ধ শেষ করার জন্য তারা সোভিয়েত ইউনিয়নের সব শর্ত মেনে নেবে।
  • ১২: ফিনল্যান্ড সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করে।
  • ১৬: জার্মান বিমান বাহিনীর আকাশ অভিযান (Scapa Flow) এর উপর আঘাত হানে যার মাধ্যমে বিশ্বযুদ্ধে প্রথমবারের মত ইংরেজ বেসামরিক জনগণের মৃত্যু হয়।
  • ১৮: মুসোলিনি হিটলারের সাথে এ ব্যাপরে একমত হয় যে ইতালি যথাসময়ে যুদ্ধে প্রবেশ করবে।
  • ২০: ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী দালাদিয়ের পদত্যাগ করে।
  • ২১: পল রেইনড (Paul Reynaud) ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী হন।
  • ২৮: বৃটেন এবং ফ্রান্স এই মর্মে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি করে যে দুই দেশের কোনটিই কখনো জার্মানির কাছ থেকে পৃথকভাবে শান্তি কামনা করবেনা।
  • ৩০: জাপান নানকিং-এ ওয়াং জিংওয়েই-এর নেতৃত্বে একটি পুতুল সরকার কায়েম করে।

[সম্পাদনা] এপ্রিল

  • ০১: হিটলার নরওয়ে এবং ডেনমার্ক দখলের জন্য অভিযান শুরু করে।
  • ০৩: উইনস্টন চার্চিল বৃটেনের মিনিস্টারিয়াল ডিফেন্স কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। এর আগে পূর্বতন চেয়ারম্যান লর্ড চ্যাটফিল্ড পদত্যাগ করেন।
  • ০৫: চেম্বারলেইন মন্তব্য করেন যে হিটলার বাস মিস করেছেন অর্থাৎ সঠিক পদক্ষেপে নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তার এই উক্তি মোটেই সময়োপযোগী ছিলনা।
  • ০৮: মিত্রবাহিনীর mining of Norwegian waters কার্যক্রমের সূচনা হয়।
  • ০৯: জার্মানি ডেনমার্ক এবং নরওয়েতে আগ্রাসন চালায়। ডেনমার্ক আত্মসমর্পন করে।
  • ১০: নারভিকের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ইংরেজ জঙ্গী বিমান এবং ডেস্ট্রয়ার একটি বৃহৎ জার্মান নৌবহরের উপর অতর্কিত হামলা চালায় এবং সফল হয়।
  • ১২: বৃটিশ বাহিনী ডেনমার্কের ফারো দ্বীপপুঞ্জ দখল করে নেয়।
  • ১৪: বৃটেন এবং ফ্রান্সের সম্মিলিত বাহিনী নরওয়েতে অবতরণ শুরু করে।
  • ৩০: নরওয়ে থেকে বৃটেন এবং ফ্রান্সের সম্মিলিত বাহিনীর সৈন্য অপসারণ শুরু হয়।

[সম্পাদনা] মে

  • ০৫:


[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা] নিবন্ধতালিকা

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস
রণক্ষেত্র     প্রধান ঘটনা     উপ শিরোনাম     অংশগ্রহনকারী জাতি    

উপক্রমণিকা:
কারণ
• ইউরোপে
• এশিয়াতে

রণক্ষেত্রসমূহ:
• ইউরোপ
• পূর্ব ইউরোপ
• আফ্রিকা
• মধ্যপ্রাচ্য
• ভূমধ্যসাগর
• এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর
চীন
• আটলান্টিক

  

১৯৩৯:
• পোল্যান্ড দখল
• Phony War
১৯৪০:
• নরওয়েজীয় আক্রমণ
• ফ্রান্সের যুদ্ধ (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)
• বৃটেনের যুদ্ধ (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)
১৯৪১:
• অপারেশন বার্বারোসা
• পার্ল হারবার আক্রমণ
• মস্কো যুদ্ধ
• লেনিনগ্রাদ দখল
• সেভাস্তোপোল যুদ্ধ
১৯৪২:
• স্টালিনগ্রাদ যুদ্ধ
• অপারেশন টর্চ
• মিডওয়ে যুদ্ধ
• Dieppe Raid
১৯৪৩:
• কুর্স্ক যুদ্ধ
• ইতালির যুদ্ধ
১৯৪৪:
• নর্মান্ডি যুদ্ধ
• অপারেশন ব্যাগ্রেশন
• Battle of the Bulge
• Battle of Leyte Gulf
• অপারেশন মার্কেট গার্ডেন
১৯৪৫:
• বার্লিন যুদ্ধ
• ইউরোপে সমাপ্তি
• হিরোশিমা ও নাগাসাকি
• মাঞ্চুরিয়া যুদ্ধ
• জাপানের আত্মসমর্পন

  

• প্রতিরোধ
• Home Front
• প্রযুক্তি
• উৎপাদন
• উপকরণ
• সাংকেতিক লিপিবিদ্যা
• ব্লিৎস্‌ক্রিগ
• ভুয়া যুদ্ধ

বেসামরিক প্রভাব& ক্ষয়ক্ষতিসমূহ:
হলোকস্ট
• জাপানি যুদ্ধাপরাধ
• দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরিকল্পিত বোমা বিস্ফোরণ
• মিত্রপক্ষীয় যুদ্ধাপরাধ

পরিণতি:
• প্রভাব
• ক্ষয়ক্ষতি
স্নায়ুযুদ্ধ

  

অংশগ্রহনকারী জাতি

মিত্রপক্ষ
•  সোভিয়েত ইউনিয়ন
•  যুক্তরাজ্য
•  যুক্তরাষ্ট্র
•  চীন
•  পোল্যান্ড
•  ফ্রান্স
•  কানাডা
•  গ্রীস
•  যুগোশ্লাভিয়া
•  চেকোশ্লোভাকিয়া
•  অস্ট্রেলিয়া
•  নিউজিল্যান্ড
•  দক্ষিণ আফ্রিকা
•  ভারত
•  মিশর
•  ব্রাজিল
• আরও জানুন...

অক্ষশক্তি
•  জার্মানি
•  জাপান
•  ইতালি
• আরও জানুন...

আরও দেখুন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্বন্ধে আরও তথ্য:

 World War II from Wiktionary
 WWII Textbooks from Wikibooks
 WWII Quotations from Wikiquote
 WWII Source texts from Wikisource
 WWII Images and media from Commons
 WWII News stories from Wikinews