খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্য (ফারসি: خوارزمشاهیان‎ ​, Khwārezmšhāḥīān, "খোয়ারিজমিয়ার" রাজাগণ) একটি সুন্নী মুসলিম রাজবংশ পরিচালিত সম্রাজ্য যা কেন্দ্রীয় এশিয়া এবং ইরানে রাজত্ব করেছিলো। এই রাজবংশ প্রথম দিকে সেলজুক শাসনকর্তাদের অধীনে রাজত্ব করলেও পরবর্তীতে স্বাধীনতা অধিকার করেছিলো। ১২২০ সালে মোঙ্গল বাহিনী কর্তৃক খোয়ারিজমের পতনের পূর্ব পর্যন্ত এই বংশের ক্ষমতা বহাল ছিল।[১] এই সাম্রাজ্যের পত্তন করেন আনুশ তিগিন ঘারাচাই যিনি সেলজুক সুলতানদের দাস ছিলেন। আনুশের পুত্র কুতুব উদ-দীন মুহাম্মদ ১ উত্তরাধিকারসূত্রে খোয়ারিজমের প্রথম শাহ হিসেবে ক্ষমতা লাভ করে।

খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্য
খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্য

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] ইতিহাস

১১৯০ সালে মধ্যপ্রাচ্য; সালাদিন ও তার দাসদের সম্রাজ্যকে লাল রঙে দেখানো হয়েছে, ১১৮৭-৮৯ সালে ক্রুসেডারদের নিকট থেকে নেয়া অঞ্চল গোলাপী রঙে। হালকা সবুজ রঙে চিহ্নিত অঞ্চল সালাদিনের মৃত্যু পর্যন্ত ক্রুসেডারদের হাতে ছিল
১১৯০ সালে মধ্যপ্রাচ্য; সালাদিন ও তার দাসদের সম্রাজ্যকে লাল রঙে দেখানো হয়েছে, ১১৮৭-৮৯ সালে ক্রুসেডারদের নিকট থেকে নেয়া অঞ্চল গোলাপী রঙে। হালকা সবুজ রঙে চিহ্নিত অঞ্চল সালাদিনের মৃত্যু পর্যন্ত ক্রুসেডারদের হাতে ছিল

সাম্রাজ্যের পত্তনের সঠিক দিন-তারিখ বলা সম্ভব নয়। ৯৯২ থেকে ১০৪১ সাল পর্যন্ত খোয়ারিজম গজনীয় সম্রাজ্যের একটি প্রদেশ ছিল। ১০৭৭ সালে এই প্রদেশের গভর্নরের দায়িত্ব পান আনুশ তিগিন ঘারচাই যিনি সেলজুক সুলতানের একজন প্রাক্তন ক্রিতদাস ছিলেন। তার বংশ ছিল তুর্কী। এর আগে প্রদেশের গভর্নর ছিলেন সরাসরি সেলজুক সুলতান। ১১৪১ সালে সেলজুক সুলতান আহমেদ মানজার কারা খিতাইয়ের নিকট পরাজিত হওয়ার পর তিগিনের পৌত্র আলা উদ-দীন আজিজ খিতাইয়ের বশ্যতা মানতে বাধ্য হন।

[সম্পাদনা] খোয়ারিজমের শাসকবৃন্দ

[সম্পাদনা] মা'মুনীয়

[সম্পাদনা] আলতুনতাশীয়

[সম্পাদনা] রাজবংশ ব্যতীত

[সম্পাদনা] আনুশতিগিনীয়

[সম্পাদনা] রাজবংশ ব্যতীত

[সম্পাদনা] আনুশতিগিনীয়

[সম্পাদনা] আরও দেখুন

[সম্পাদনা] সাহিত্য

  • M. Ismail Marcinkowski, Persian Historiography and Geography: Bertold Spuler on Major Works Produced in Iran, the Caucasus, Central Asia, India and Early Ottoman Turkey, with a foreword by Professor Clifford Edmund Bosworth, member of the British Academy, Singapore: Pustaka Nasional, 2003, ISBN 9971-77-488-7.

[সম্পাদনা] মন্তব্য ও তথ্যসূত্র

  1. Encyclopædia Britannica