কুষ্ঠ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

কুষ্ঠ রোগ
ডাক্তারী পরিভাষা লেপ্রসি (হ্যানসেন’স ডিজিজ)
কথ্য পরিভাষা কুষ্ঠ
জীবাণু মাইকোব্যাক্টেরিয়াম লেপ্রি
জীবাণু প্রকার ব্যাক্টেরিয়া
জীবাণু আবিষ্কারক জি এইচ এ হ্যানসেন ১৮৭৩ (নরওয়ে)
রোগের ইতিহাস খ্রিস্টপূর্ব ৬ শতক (ভারতমধ্যপ্রাচ্য ; অথর্ববেদ ও বাইবেলে উল্লেখ রয়েছে)।
বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত মোট ১.৩২ মিলিয়ন ( প্রায় ) জন।
মূল আক্রান্ত দেশ ভারত (বিশ্বআক্রান্তের ৬০%), চীন, ব্রাজিল, নাইজেরিয়া, মাদাগাস্কার
সংক্রামণ পথ নিঃশ্বাসে ভাসমান জলকণা,স্পর্শ(গবেষণাধীন) প্রভৃতি।
আক্রান্ত তন্ত্র প্রধানত স্নায়ুতন্ত্র এবং চর্ম
রোগের লক্ষণ চামড়ায় ফ্যাকাশে সাদা অসাড় দাগ , মোটা দড়ির মত স্নায়ু , পক্ষাঘাত , মুখ ও অন্যান্য অঙ্গবিকৃতি , আঙুলহানি ইত্যাদি।
নিরাময় একাধিক ওষুধ সমন্বয় চিকিৎসায় সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া সম্ভব।
নির্মূলীকরণের বাধা সামাজিক প্রভাব , ভয় , পাপবোধ , গোপনীয়তা , স্বাস্থ্যশিক্ষার অভাব।

কুষ্ঠরোগের কারণ মাইকোব্যাক্টেরিয়াম লেপ্রি ব্যাক্টেরিয়া। শরীর এর সংক্রমণকে কিভাবে বাধা দেবার চেষ্টা করছে তার উপর নির্ভর করে একে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়:

  • টিউবারকুলার লেপ্রসি
  • ইন্টারমিডিয়েট লেপ্রসি
  • লেপ্রোমাটাস লেপ্রসি

মাইকোব্যাক্টেরিয়াম লেপ্রি অপেক্ষাকৃত শীতল অঙ্গে বৃদ্ধি পায় (তাই চামড়া, নাক, ও টেস্টিসে হলেও অন্তর্বর্তী অঙ্গ যেমন ডিম্বাশয়ে সাধারণতঃ হয়না)। এই ব্যাক্টেরিয়া এখনো শরীরের বাইরে গজানো (কালচার করা) যায়নি। নটি ডোরা বিশিষ্ট আর্মাডিলো (nine banded armadillo) নামক প্রাণীর শরীরের অভ্যন্তর অপেক্ষাকৃত শীতল হওয়ায় এর পুরো শরীরে মাইকোব্যাক্টেরিয়াম লেপ্রি গজানো যায়। নতুবা ইদুরের পায়ের পাতায় এদের গজানো যায়। মাইকোব্যাক্টেরিয়াম লেপ্রি খুব ধীরে বৃদ্ধিপায় -ব্যাক্টেরিয়াদের মধ্যে এব্যাপারে ধীরতমদের অন্যতম: দ্বিগুণ হতে সময় লাগে এক সপ্তাহ

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন