ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ভূমন্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি বা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন (ইংরেজি ভাষায়: Global warming) হল জলবায়ু পরিবর্তনের একটি বিশেষ ঘটনা। সাধারণত সময়- বা কারণ-নিরপেক্ষ হলেও বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ বলতে মূলত ইদানিংকার উষ্ণতা বৃদ্ধিকেই নির্দেশ করা হয় এবং এটি মানুষের কার্যক্রমের প্রভাবে ঘটেছে। UNFCCC বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে মানুষের কারণে সৃষ্ট, আর জলবায়ুর বিভিন্নতাকে অন্য কারণে সৃষ্ট জলবায়ুর পরিবর্তন বোঝাতে ব্যবহার করে। কিছু কিছু সংগঠন মানুষের কারণে পরিবর্তনসমূহকে মনুষ্যসৃষ্ট (anthropogenic) জলবায়ুর পরিবর্তন বলে।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] উষ্ণায়নের ইতিহাস

এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: তাপমাত্রার দলিল

যন্ত্রকৃত তাপমাত্রার দলিল অনুযায়ী ১৮৬০-১৯০০ সালের তুলনায় ভূভাগ ও সমুদ্র উভয় ক্ষেত্রেই বিশ্বের তাপমাত্রা ০.৭৫°সে. (১.৪° ফা.) বৃদ্ধি পেয়েছে; শহুরে তাপদ্বীপের অতিরিক্ত গরমকে তেমন তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হয়নি। ১৯৭৯ সাল থেকে ভূ-ভাগের তাপমাত্রা মহাসাগরের তাপমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ দ্রুততায় বৃদ্ধি পেয়েছে (দশকে ০.১৩°সে. এর স্থলে ০.২৫°সে.) (Smith, ২০০৫)। কৃত্রিম উপগ্রহকৃত তাপমাত্রা পরিমাপ হতে দেখা যায় যে, নিম্ন ট্রপোমণ্ডলের তাপমাত্রা ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি দশকে ০.১২°সে.-০.২২°সে. সীমার মধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৮৫০ সালের এক বা দুই হাজার বছর আগে থেকে তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল ছিল, তাছাড়া সম্ভবত মধ্যযুগীয উষ্ণ পর্ব কিংবা ক্ষুদ্র বরফযুগের মত কিছু আঞ্চলিক তারতম্য ঘটেছিল। নাসা'র গড্ডার্ড ইনস্টিটিউট ফর স্পেস স্টাডিজের করা অনুমিত হিসাব অনুযায়ী ১৮০০ শতকের শেষের দিক থেকে নির্ভরযোগ্য তাপমাত্রা মাপক যন্ত্রের ব্যাপক বিস্তার লাভের পর ২০০৫ সাল ছিল সবচেয়ে উষ্ণ বছর, যা ইতিপূর্বে লিপিবদ্ধ উষ্ণতম ১৯৯৮ সাল থেকে এক ডিগ্রীর কয়েক শতাংশ বেশি উষ্ণ। ওয়ার্ল্ড মিটিওরোলজিকাল অর্গানাইজেশন এবং যুক্তরাজ্য জলবায়ু গবেষণা ইউনিট, একটি অনুমিত হিসাব থেকে ২০০৫ সালকে ১৯৯৮ সালের পরে দ্বিতীয় উষ্ণতম বছর হিসেবে বিবৃত করে।[১][২]

শেষ ৫০ বছরে সবচেয়ে বিস্তারিত উপাত্ত আছে আর এই সাম্প্রতিক সময়েই জলবায়ু পরিবর্তনের ধরনটা সবচেয়ে স্পষ্ট। এটা মনে রাখুন যে, মনুষ্যসৃষ্ট অন্যান্য দূষনকারী বস্তুর নিঃসরণ-বিশেষত সালফেট কণা-একটি শৈত্যয়ন ক্রিয়া ঘটায়; এটা বিশেষকরে দ্বাদশ শতকের মালভুমি/শৈত্যয়নের জন্য দায়ী, [৩] যদিও এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক জলবায়ু চক্রের কারণেও হতে পারে।

[সম্পাদনা] কারণসমূহ

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] আবহাওয়ার গ্রীনহাউজ গ্যাসসমূহ

[সম্পাদনা] অন্যান্য স্বতঃসিদ্ধ

[সম্পাদনা] সৌর তারতম্য তত্ত্ব

[সম্পাদনা] কার্যকারণ এবং প্রত্যাশিত ফলাফল

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] সমাধান

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] আবহাওয়া মডেল

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয়সমূহ

[সম্পাদনা] মহাসাগরের অম্লায়ন

এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: মহাসাগরের অম্লায়ন বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের বৃদ্ধি মহাসাগরগুলোতে CO2 দ্রবীভবনের হার বাড়ায়। [1] দ্রবীভূত কার্বন ডাই অক্সাইড পানির সাথে বিক্রিয়া করে কার্বনিক অ্যাসিড উৎপন্ন করে এবং ফলে মহাসাগরের অম্লায়ন ঘটে। যেহেতু জৈব ব্যবস্থাগুলি (biosystems) ক্ষুদ্র পরিসরে সীমাবদ্ধ পি এইচ (pH)-এ কাজ করে, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

[সম্পাদনা] ওজোনস্তর ক্ষয়ের সাথে সম্পর্ক

এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: ওজোনস্তর ক্ষয় যদিও গণমাধ্যমগুলোতে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও ওজোনস্তর ক্ষয় অনেক সময় পাশাপাশি উল্লেখ করা হয়, এদের মধ্যে সেরকম সরাসরি সম্পর্ক কম। এই দুইটি প্রপঞ্চ (phenomenon) মূলত পাঁচভাবে সম্পর্কিত:

  • কার্বন ডাই অক্সাইড বিকিরণগত চাপ (radiative forcing) প্রয়োগ করে ভূ-পৃষ্ঠের কাছাকাছি এলাকায় যে উষ্ণায়ন সৃষ্টি করে, সেই একই প্রক্রিয়া (অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে) স্ট্র্যাটোমণ্ডল-কে শীতল করে। আর এই শীতলায়ন ওজোন স্তরের ক্ষয় ও ওজোন ফুটোর সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
    বিভিন্ন গ্রীনহাউজ গ্যাস ও অন্যান্য উৎসের বিকিরণগত চাপ
    বিভিন্ন গ্রীনহাউজ গ্যাস ও অন্যান্য উৎসের বিকিরণগত চাপ
  • বিপরীতভাবে, ওজোন স্তরের ক্ষয় জলবায়ু ব্যবস্থার ওপর বিকিরণগত চাপ সৃষ্টি করে। এখানে দুইটি বিপরীত ক্রিয়া কাজ করছে: ওজোন স্তর ক্ষয়ে যাওয়ায় আরো বেশি সৌর বিকিরণ পৃথিবীতে আসতে পারে, ফলে স্ট্র্যাটোমণ্ডলের পরিবর্তে ট্রপোমণ্ডল উত্তপ্ত হয়। আবার এর ফলে শীতলীকৃত স্ট্র্যাটোমণ্ডল দীর্ঘ তরঙ্গের বিকিরণ নীচে ট্রপোমণ্ডোলে পাঠায়, যা ট্রপোমণ্ডোলকে শীতল করে। সব মিলিয়ে দেখা গেছে শীতলায়ন ক্রিয়ার প্রভাবই বেশি। IPCC এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে "observed stratospheric O3 losses over the past two decades have caused a negative forcing of the surface-troposphere system"[2] of about −0.15 ± 0.10 W/m².[3]
  • One of the strongest predictions of the greenhouse effect theory is that the stratosphere will cool. Although this cooling has been observed, it is not trivial to separate the effects of changes in the concentration of greenhouse gases and ozone depletion since both will lead to cooling. However, this can be done by numerical stratospheric modeling. Results from the NOAA Geophysical Fluid Dynamics Laboratory show that above 20 km (12.4 miles), the greenhouse gases dominate the cooling.[4]
  • Ozone depleting chemicals are also greenhouse gases, representing 0.34 ±0.03 W/m², or about 14% of the total radiative forcing from well-mixed greenhouse gases.[5]
  • Decreased ozone leads to an increase in ultraviolet levels. Ultraviolet (UV) radiation may be responsible for the death of ocean algae, which operate as a carbon dioxide sink in the ocean. Increased UV, therefore, may lead to a decrease in carbon dioxide uptake, thereby raising global carbon dioxide levels.[6]

[সম্পাদনা] বিশ্বের নিষ্প্রভ হওয়ার সাথে সম্পর্ক

[সম্পাদনা] মানুষ উৎপত্তির পূর্বের বৈশ্বিক উষ্ণায়ন

[সম্পাদনা] শিল্পায়নপূর্ব বৈশ্বিক উষ্ণায়ন

[সম্পাদনা] সাম্প্রতিক তথ্য

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] আন্তর্জাতিক সংঘটনসমূহ

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] পাদটীকা

  1. Goddard Institute for Space Studies, GISS Surface Temperature Analysis. NASA Goddard Institute for Space Studies: (2006-01-12). Retrieved on 2007-01-17.
  2. Real Climate, 2005 temperatures. RealClimate: (2007-12-15). Retrieved on 2007-01-17.
  3. Climate Change 2001: Working Group I: The Scientific Basis, Chapter 12

[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] আরও দেখুন

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] বাহ্যিক যোগসূত্র

বিষয়টি অসম্পূর্ণ, আপনি এটাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন

[সম্পাদনা] বৈজ্ঞানিক

[সম্পাদনা] মেরু বরফ সংক্রান্ত

[সম্পাদনা] শিক্ষামূলক

[সম্পাদনা] অন্যান্য

[সম্পাদনা] পরিশিষ্ট

[সম্পাদনা] পরিভাষা

অন্যান্য ভাষা