পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাস
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দর্শনের রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। খ্রিস্টপূর্ব ষস্ঠ শতাব্দীতে দর্শনের সূচনা হয় বলে দর্শনের ঐতিহাসিকগন মনে করেন। তবে তার প্রকৃতি সবকালে সবযুগে এক ছিলোনা। সমাজ সভ্যতার বিবর্তনে দার্শনিক আলোচনার বিষয়বস্তু, পদ্বতি তথা প্রকৃতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এদিক দিয়ে বিচার করে দর্শনের ঐতিহাসিকগন দর্শনের ইতিহাসকে প্রধান চার ভাগে ভাগ করেছেন:
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] প্রাচীন যুগ (খ্রিঃপূ:৬০০- ৫২৯ খ্রিঃ)
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: প্রাচীন যুগীয় দর্শন
[সম্পাদনা] মধ্যযুগ (৫২৯ খ্রিঃ - ১৬০০ খ্রিঃ)
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: মধ্যযুগীয় দর্শন
পঞ্চম শতাব্দীতে রোম সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে পাশ্চাত্য দেশগুলোতে দর্শন চর্চা আশ্রয় গ্রহন করে যুক্তিহীন চার্চীয় ধর্মের কাছে। যার ফলে এ যুগের দর্শন আলোচনা হয়ে পরে ধর্মভিত্তিক।
মধ্যযুগের দর্শন চর্চা ছিলো স্বাধীন চিন্তার অনুপস্থিতি, গীর্জার প্রাধান্য ও অন্ধ বিশ্বাস নির্ভর। ঈশ্বর , আত্মা, পরকাল, মঙ্গল, অমঙ্গল ইত্যাদি যে সমস্ত জিনিস ধর্ম তত্ত্বে আলোচিত হয় সেই আলোচনাই প্রাধান্য পেয়েছে। এবং ধর্মীয় সীমার বাইরে কোন আলোচনা বা মতবাদ সীমালংঘন হিসেবে বিবেচিত হতো। মধ্যযুগের দার্শনিকদের মধ্যে অগাষ্টিন, সেন্ট টমাস একুইনাস, সেন্ট আনসেলম এরা ছিলেন উল্লেখযোগ্য।
[সম্পাদনা] আধুনিক যুগ (১৬০০ খ্রিঃ -১৯৬০ খ্রিঃ)
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: আধুনিক যুগের দর্শন