থাইল্যান্ড

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ราชอาณาจักรไทย
রাছা আনাচাক থাই

থাইল্যান্ড রাজ্য
থাইল্যান্ড এর জাতীয় পতাকা থাইল্যান্ড এর
থাইল্যান্ড-এর জাতীয় পতাকা থাইল্যান্ড-এর জাতীয় প্রতীক
নীতি বাক্য: নেই
জাতীয় সঙ্গীত:
থাইল্যান্ড-এর অবস্থান
রাজধানী ব্যাংকক
বড় শহর ব্যাংকক
রাষ্ট্রভাষা থাই
সরকার সাংবিধানিক রাজতন্ত্র
ভুমিবল আডুলেইদড
থাকসিন সিনাওয়াত্রা
স্বাধীন
সুখোথাই রাজ্য
আয়ুত্থায়া রাজ্য
থনবুরি রাজ্য
চাক্রি রাজ্য

১২৩৮-১৩৬৮
১৩৫০-১৭৬৭
এপ্রিল ৭, ১৭৬৭ থেকে ১৭৮২
এপ্রিল ৭, ১৭৮২ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
ভূখন্ড
 - মোট
 
 - পানি (%)
 
৫১৪,০০০ বর্গকিলোমিটার; (৪৯ তম)
১৯৮,৪৫৭ বর্গ মাইল 
০.৪%
জনসংখ্যা
 - জুলাই ২০০৫ হিসাবে
 - জনসংখ্যার ঘনত্ত্ব
 
৬৪,২৩৩,০০০ (১৯ তম)


{{{জনসংখ্যার_ঘনত্ব}}}/বর্গকিলোমিটার; ({{{জনসংখ্যার_ঘনত্বের_ভিত্তিতে_নম্বর}}})
{{{প্রতি_বর্গমাইল_জনসংখ্যার_ঘনত্ব}}}/বর্গ মাইল 

জিডিপি (পিপিপি)
 - মোট
 - প্রতি এককে
২০০৫
$৬৫০.৭ বিলিয়ন (২১তম)
$৮,৩০০ (৬৯ তম)
মানব উন্নয়ন সূচক (২০০৩) ০.৭৭৮ (৭৩ তম) – medium
মুদ্রা বাথ (টিএইচবি)
সময় স্থান (ইউটিসি+৭)
ইন্টারনেট ডোমেইন .টিএইচ
দেশের কোড +৬৬
জাতীয়তা থাই



থাইল্যান্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। এটি পূর্বে শ্যামদেশ(Siam) নামে পরিচিত ছিল। এর রাজধানীর নাম ব্যাংকক

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] ইতিহাস

বান চিয়াং সংস্কৃতির সময় থেকেই থাইল্যান্ডে বিভিন্ন স্থানীয় সংস্কৃতি বিরাজ করছিল। তবে ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এর সংস্কৃতিতে ভারত, চীন এবং অন্যান্য দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় প্রতিবেশীর সংস্কৃতির প্রভাব পড়েছে। প্রথম সিয়ামিজ/থাই রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করা হয় বৌদ্ধ সুখোথাই সাম্রাজ্যকে, যার সূচনা হয় ১২৩৮ সালে। চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে বৃহত্তর সিয়ামিজ সাম্রাজ্য আয়ুত্থাইয়া প্রাধান্য লাভ করে। ১৪৩১ সালে সিয়ামিজ সৈন্য কর্তৃক অ্যাংকর লুণ্ঠনের পর অ্যাংকরের অনেক হিন্দু প্রথা ও আচার-অনুষ্ঠান সিয়ামের সংস্কৃতির অংশ হয়ে পড়ে।

১৭৬৭ সালে বর্মীদের হাতে আয়ুত্থাইয়ার পতনের পর কিছুকাল রাজা তাকসিনের অধীনে থোনবুরি থাইল্যান্ডের রাজধানী ছিলো। ১৭৮২ সালে রাজা প্রথম রাম চাকরি সাম্রাজ্যের রাজধানী হিসেবে ব্যাংকককে বেছে নেন।

ষোড়শ শতাব্দী থেকে থাইল্যান্ডে ইউরোপীয় শক্তিগুলির আগমন ঘটতে থাকে। তবে তাদের প্রচুর চাপ সত্ত্বেও থাইল্যান্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র দেশ যা কোন ইউরোপীয় শক্তির উপনিবেশে পরিণত হয়নি। এর প্রধান দু'টি কারণ হলঃ সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতকে থাইল্যান্ডে ধারাবাহিকভাবে যোগ্য শাসকের শাসন এবং ব্রিটিশ ও ফরাসীদের মধ্যকার শত্রুতার সুযোগ নেয়া। অবশ্য ইউরোপীয় চাপের কারণে তারা ঊনবিংশ শতকে বিভিন্ন সংস্কার করতে বাধ্য হয় এবং ব্রিটিশদের ব্যবসায়িক সুবিধার জন্য কিছু বড় ছাড় দিতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১৯০৯ সালে অ্যাংলো-সিয়ামিজ চুক্তির ফলে তারা দক্ষিণের তিনটি প্রদেশ হারায় যা পরবর্তীতে মালয়েশিয়ার তিনটি উত্তর প্রদেশে পরিণত হয়।

১৯৩২ সালে একটি রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের ফলে নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে থাইল্যান্ড জাপানের পক্ষ নেয়, তবে যুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রে পরিণত হয়। থাইল্যান্ড উপর্যুপরি বেশ কিছু সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যায়। ১৯৮০-এর দশকে তাদের গণতন্ত্রে উত্তরণ ঘটে। ২০০৬ সালের ১৯শে সেপ্টেম্বর সামরিক বাহিনী থাকসিন সিনাওয়াত্রার নির্বাচিত সরকারকে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত করে।

[সম্পাদনা] রাজনীতি

[সম্পাদনা] প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

[সম্পাদনা] ভূগোল

৫১৪,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকাবিশিষ্ট থাইল্যান্ডকে ভৌগোলিকভাবে কয়েকটি অঞ্চলে ভাগ করা যায়। দেশের উত্তরাঞ্চল পাহাড়ি, সর্বোচ্চ শিখর দোই ইন্থাননের উচ্চতা ২,৫৭৬ মিটার (৮,৪৫১ ফুট)। উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রয়েছে খোরাত মালভূমি, যার পূর্বসীমায় দিয়ে বয়ে চলেছে মেকং নদী। দেশের মধ্যাঞ্চলের বৃহদাংশ জুড়ে আছে চাও ফ্রায়া নদীর প্রধানত সমতল উপত্যকা। দক্ষিণ দিকে সরু ক্রা যোজক মালয় উপদ্বীপে বিস্তৃত হয়েছে।

এখানকার জলবায়ু বিষুবীয় এবং মৌসুমি বায়ু দ্বারা প্রভাবিত। মধ্য মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিম উষ্ণ, আর্দ্র মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়, আবার নভেম্বর থেকে মধ্য মার্চ পর্যন্ত উত্তর-পূর্ব শুষ্ক, শীতল মৌসুমি বায়ুর প্রভাব দেখা যায়। দক্ষিণাঞ্চলের আবহাওয়া সবসময়ই উষ্ণ ও আর্দ্র থাকে।

[সম্পাদনা] অর্থনীতি

[সম্পাদনা] জনসংখ্যা

[সম্পাদনা] সংস্কৃতি

[সম্পাদনা] আরও দেখুন

[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন