সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর |
|
---|---|
জন্ম | অক্টোবর ১৯ ১৯১০ লাহোর, ব্রিটিশ ভারত, বর্তমান পাকিস্তানে |
মৃত্যু | আগস্ট ২১, ১৯৯৫ (৮৪ বছর) শিকাগো, ইলিনয়, যুক্তরাষ্ট্র |
বাসস্থান | ![]() ![]() |
জাতীয়তা | ![]() ![]() |
ক্ষেত্র | জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠান | শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করেছেন | ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ প্রেসিডেন্সি কলেজ, চেন্নাই |
শিক্ষাগত উপদেষ্টা | আর এইচ ফাউলার |
উল্লেখযোগ্য ছাত্র | ডোনাল্ড এডওয়ার্ড অস্টারব্রক |
যে কারণে বিখ্যাত | চন্দ্রশেখর সীমা |
বিশেষ পুরস্কারসমূহ | চিত্র:Nobel.svg পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৮৩) কপলি মেডেল (১৯৮৪) ন্যাশনাল মেডেল অফ সাইন্স (১৯৬৭) |
ধর্ম | অজ্ঞেয়বাদী/নাস্তিক.[১] |
সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর (তামিল: சுப்பிரமணியன் சந்திரசேகர்) (আইপিএ: [ˌtʃʌn.dɹʌ.ˈʃe(ɪ).kɑɹ]) ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। তিনি মূলত ভারতের তামিল জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত এক পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে তারার বিবর্তন এবং জীবন চক্র সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য তাকে উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলারের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। তারার বিবর্তন বিষয়ে তার আবিষ্কৃত মৌলিক বিষয়টির নাম চন্দ্রশেখর সীমা।