প্রবেশদ্বার:জীবনী
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জীবনী প্রবেশদ্বারে স্বাগতম। জীবনী একধরণের সাহিত্য যা কোন মানুষের জীবনের উপর লেখা হয়। জীবনী কখনও কাল্পনিক হয় না। জীবনী শুধুই মানব জীবনের বাস্তব ঘটনার কাহানী। জীবনবৃত্তান্তের সাথে জীবনীর পার্থক্য হল, জীবনীতে ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বিশ্লেষন করা হয়, তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে গভীর আলোচনা করা হয়। জন্ম, শিক্ষা, কাজ, সম্পর্ক ইত্যাদি হল জীবনবৃত্তান্তের অংশ, কিন্তু জীবনীর এর চাইতে অনেক ব্যাপক।
তিনি পাশ্চাত্যের প্রথম আধুনিক দার্শনিক হিসেবে স্বীকৃত। তিনি একজন দ্বৈতবাদী (dualist) দার্শনিক ছিলেন। তাছাড়া তিনি জ্যামিতি ও বীজগনিতের মধ্যে কার সম্পর্ক নিরুপন করেন, যার দ্বারা বীজগনিতের সাহায্যে জ্যামিতিক সমস্যা সমাধান সম্ভব হয়। তিনি বস্তু সম্পর্কে এক নতুন ধারণা দেন।
দেকার্ত ১৫৯৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ শে মার্চ লাহ্যেতে জন্ম গ্রহন করেণ। তার পিতা জোয়াসিম দেকার্ত এবং মাতা জেনি ব্রোচার্ড। তার আরো এক ভাই (পায়েরি) ও এক বোন (জেনি) ছিল। দেকার্তের পিতা একধারে একজন উকিল ও ম্যাজিস্ট্রট ছিলেন, ফলে সংসারে তিনি বেশি সময় দিতে পারতেন না। জেনি ব্রোচার্ড দেকার্তের জন্মের দুই মাস পর মে মাসে মারা যান; তখন দেকার্তএবং তার অন্য দুই ভাই ও বোন লাহ্যেতে তাদের দাদির কাছে চলে যান। জীবনের বিভিন্ন সময়ে তিনি ইউরোপের বিভিন্ন জায়গায় বাস করেছেন।
তরুণ বয়সেই মানুষ এবং মহাবিশ্বের স্বরুপ জানার জন্য একটি অন্তর্দৃষ্টি পাবার প্রবল ইচ্ছা জাগে তাঁর মনে। গভীর অধ্যয়নের পরে দেকার্ত এই সিদ্ধান্তে আসেন যে ইউরোপীয় মধ্যযুগ থেকে যে জ্ঞান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে এসেছে তা খুব নির্ভরযোগ্য নয়। তিনি ঠিক করলেন সারা ইউরোপ ঘুরে বেড়াবেন, ঠিক যেমন সক্রেটিস অ্যাথেন্সের লোকের সাথে কথা বলে জীবন কাটিয়েছিলেন। এ কারণে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যুদ্ধে চলে গেলেন তিনি, তার ফলে মধ্য ইউরোপে কিছু দিন থাকার সুযোগ হল তাঁর। সেনাবাহিনীতে তিনি কী করতেন তা সঠিক ভাবে জানা যায় না\ ১৬১৯ সালে তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করেন। এর পর প্যারিসে কাটান কিছু বছর, তারপর ১৬২৯ সালে চলে যান হল্যান্ড। সেখানে গণিত আর দর্শন বিষয়ক লেখালিখি নিয়ে কাটিয়ে দেন প্রায় বিশ বছর। ১৬৪৯ সালে রানী ক্রিস্টিনার আমন্ত্রনে সুইডেন যান এবং সেখানে নিউমোনিয়ার আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৫৪ বছর বয়সে ১৬৫০ খ্রিষ্টাব্দের শীতকালে মৃত্যুবরণ করেন।... ... ... ... ... আরও জানুন
আলবার্ট আইনস্টাইন (জার্মান ভাষায়: Albert Einstein আল্বেয়াট্ আয়ন্শ্টায়ন্) (১৪ই মার্চ, ১৮৭৯ - ১৮ই এপ্রিল, ১৯৫৫) একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী। আলবার্ট আইনস্টাইন জন্মসূত্রে ছিলেন জার্মান । তিনি সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব ও বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের জনক হিসাবে এবং আলোর কণাধর্মের ব্যাপারে সাহসী অনুকল্পের (Hypothesis) জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনিই সম্ভবত বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে পরিচিতিপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী।
আইনস্টাইন ১৮৭৯ সালের (ঊনবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল'র মৃত্যুর বছর) ১৮ই মার্চ উল্ম শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈশব কাটে মিউনিখ-এ। সেখানে তাঁদের পরিবারের একটা ছোট্ট তাড়িৎ যন্ত্রাদি নির্মাণের দোকান ছিল। তিন বছর বয়সের পর থেকে প্রথম কথা বলা শুরু করলেও অল্পবয়সেই তাঁর মধ্যে প্রকৃতির প্রতি অপার কৌতুহল এবং বিভিন্ন জটিল গাণিতিক ধারণাসমূহ বোঝার ক্ষেত্রে বিশেষ পারঙ্গমতা পরিলক্ষিত হয়। ১২ বছর বয়সে তিনি নিজে নিজেই ইউক্লিডীয় জ্যামিতি আয়ত্ত করেন।
আইনস্টাইন মিউনিখের বিদ্যালয়ের একঘেয়ে পড়াশুনা এবং নিয়মকানুনের প্রতি কড়াকড়িকে ঘৃণা করতেন। বারম্বার ব্যবসায়ে ব্যার্থতার দরুণ জার্মানি ছেড়ে তাঁদের পরিবার ইতালির মিলানে পাড়ি জমায়। আইনস্টাইনের তখন ১৫ বছর বয়স। এই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে তিনি বিদ্যালয়ের পাঠ পরিত্যাগ করেন। মিলানে একটি বছর তিনি পরিবারের সাথে কাটিয়ে দেন। ততদিনে 'কঠিন এই দুনিয়ায় নিজের পথ নিজেকেই দেখতে হবে' কথাটি তিনি অনুধাবণ করতে শিখে গেছেন, আর তাই সুইজারল্যান্ড'র আরাও (Aarau)-তে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা সমাপ্ত করে তিনি জুরিখ-এ অবস্থিত সুইস ফেডেরাল ইন্সটিটিউট অফ টেকনলজি (Swiss Federal Institute of Technology)-তে ভর্তি হন। কিন্তু ওখানকার পাঠদান পদ্ধতি তাঁর ভালো লাগতো না। প্রায়শই তাই ক্লাস ফাঁকি দিয়ে তিনি ওই সময়টাতে পদার্থবিজ্ঞানে নিজের খেয়ালমত বিষয়গুলি পড়তেন নতুবা তাঁর সাধের ভায়োলিনটি বাজাতেন। জনৈক সমপাঠীর ক্লাস-লেকচার পড়ে পড়েই তিনি পরীক্ষাগুলি উৎরে যেতেন। এমনি করেই ১৯০০ সালে তিনি স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। তাঁর সম্পর্কে অধ্যাপকগণের ধারণা তেমন উঁচু ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন পদে চাকরির জন্য আইনস্টানকে মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারেও তাঁরা রাজি ছিলেন না।
দুই বছর তিনি টিউটর এবং বদলি শিক্ষক(Substitute teacher) হিসাবে কাজ করেন। ১৯০২ সালে তিনি বার্নে অবস্থিত সুইস পেটেন্ট কার্যালয়ে পরীক্ষকের কাজ যোগাড় করতে সমর্থ হন। ১৯০৩ সালে তিনি বহুকৌশল(Polytechnique) শিক্ষালয়ের এককালীন সহপাঠিনী মিলেভা মেরিক এর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাঁদের দুটি পুত্রসন্তান হয়। কিন্তু পরবর্তিতে তাঁদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে এবং আইনস্টাইন পুনরায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ... ... ... আরও জানুন
- বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও নোবেল বিজয়ীদের নিয়ে লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট রাজনীতিবীদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট সমাজসেবকদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীদের জীবনী লিখতে পারেন।
বিজ্ঞানী
বিজ্ঞানী | পদার্থ বিজ্ঞানী | রসায়নবিদ | মনোবিজ্ঞানী | গণিতবিদ | কম্পিউটার বিজ্ঞানী | মুসলিম বিজ্ঞানী | ভাষাবিজ্ঞানী
জীব বিজ্ঞানী
জীববিজ্ঞানী | উদ্ভিদবিজ্ঞানী | প্রাণীবিজ্ঞানী | কৃষিবিজ্ঞানী | চিকিৎসাবিজ্ঞানী | অণুজীব বিজ্ঞানী
রাষ্ট্রপ্রধান
প্রধানমন্ত্রী | রাষ্ট্রপতি | রাজনীতিবিদ | রাজনীতিবিদ | মহিলা প্রধানমন্ত্রী | বাঙালি রাজনীতিবিদ
নোবেল বিজয়ী
জীব বিজ্ঞান | অর্থনীতি|পদার্থবিজ্ঞান | রসায়ন | শান্তি | সাহিত্য
শিক্ষাবিদ
প্রাসঙ্গিক
খেলোয়াড় | শিল্পী | সাহিত্যিক | আইনজ্ঞ | সাহিত্যিক | সাংবাদিক
গর্ডন ব্রাউন (জন্ম: ২০ ফেব্রুয়ারি; ১৯৫১) যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। ২০০৭ সালের ২৭ জুন তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী টোনি ব্লেয়ারের কাছ থেকে এই দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির সদস্য। টোনি ব্লেয়ারের মন্ত্রীসভায় তিনি অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
ব্রাউন গ্লাসগোতে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা জন ইবেনজার ব্রাউন ধর্ম মন্ত্রী ছিলেন। ১৬ বছর বয়সে ব্রাউন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়তে ইতিহাস পড়তে ভর্তি হন। তিনি বৃটেনের সেই চার জন প্রধানমন্ত্রীর একজন যারা, অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রীজ বিশ্ববিদ্যালয়তে অধ্যয়ন করেন নাই। ব্রাউন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মান, স্নাতক (১৯৭২ ও পিএইচ.ডি ১৯৮২ ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচ.ডি এর বিষয় ছিল "লেবার পার্টি এবং ১৯১৮-২৯ সালে স্কটল্যান্ডের রাজনৈতিক পরিবর্তন।
১৯৭২ সালে ছাত্র থাকাকালীন ব্রাউন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর নির্বাচিত হন। ব্রাউন একজন খন্ডকালীন প্রভাষক হিসেবে গ্লাসগোর ক্যালেডোনিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে "রাজনীতি" পড়ান। তারপর তিনি স্কটিশ টেলিভিষণে একজন সাংবাদিক হিসেবেও কাজ করেন।
যুক্তরাজ্যের ১৯৮৩ সালের নির্বাচনে ব্রাউন সংসদ সদস্য (Member of Parliament) নির্বাচিত হন। সেই সময় তিনি বিরোধী দলের বানিজ্য ও শিল্প বিষয়ক মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালে তিনি লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ জেমস্ ম্যাক্সটন-এর জীবনী গ্রন্থ লিখেন। টোনি ব্লেয়ারের মন্ত্রীসভায় তিনি ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ... ... ... ... আরও জানুন
শামসুল হক (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - ১৯৬৫) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। বাংলাদেশের মানুষের স্মৃতি থেকে প্রায় হারিয়ে যাওয়া এই রাজনীতিবিদের কথা পাওয়া যায় আবু জাফর শামসুদ্দীনের ‘আত্মস্মৃতি : সংগ্রাম ও জয়' বইতে। আবু জাফর শামসুদ্দীন লিখেছেন,
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে তাকে (শামসুল হককে) আটক করা হয়। তখন তিনি বিবাহিত, একটি কন্যা সন্তানের পিতা। স্ত্রী নরসিংদির সেকান্দার মাস্টার সাহেবের কন্যা আফিয়া খাতুন এম.এ কলেজের লেকচারার। জেলখানায় শামসুল হকের মস্তিস্ক বিকৃতি ঘটে। নিজ পরিবারের প্রতি তাঁর মনে সন্দেহ দানা বাঁধে। আফিয়া খাতুন তাঁকে ত্যাগ করেন। আফিয়া এখন পাকিস্তানে মিসেস আফিয়া দিল। শামসুল হক সম্পূর্ণ বিকৃতমসিত্মষ্ক অবস্থায় জেলখানা থেকে বেরিয়ে আসেন। আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক শামসুল হকের চিকিৎসায় আওয়ামী মুসলিম লীগ কোনো উদ্যোগ নিয়েছিল বলেও মনে পড়ে না। শামসুল হক ঢাকার রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াতেন- কখনও বন্ধু-বান্ধবদের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে টাকা ধার চাইতেন, কেউ সমাদর করলে আহার করতেন। টাঙ্গাইলের ওয়ার্টারলু বিজয়ী শামসুল হকের মৃত্যু কোথায় কি অবস্থায় হলো তার কোনো বিবরণ সংবাদপত্রে প্রকাশিত হতে দেখিনি। শোকসভাও করেনি কোনো রাজনৈতিক দল বা অন্যরা। অথচ এই শামসুল হক একদিন ছিলেন বাংলার তরুণ মুসলিম ছাত্রসমাজের প্রিয় নেতা- ১৯৫২ সালেও ভাষাসংগ্রামী এবং আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। |
টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলায় এক নিভৃত পল্লে মাইঠানে ১৯১৮ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারী শামসুল হক তার মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক বাড়ি একই উপজেলার টেউরিয়া গ্রামে। কিশোর বয়স থেকেই তিনি জমিদার, পূজিপতি, মহাজন ও শোষকদের বিরুদ্ধে সংগ্রামী হয়ে উঠেন। যুবক বয়সে বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে শরীক হন। তিনি ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন। ১৯৪৯ সালের ২৬ এপ্রিল তিনি টাঙ্গাইল দক্ষিণ কেন্দ্রে প্রাদেশিক সরকার নতুন করে উপনির্বাচনের ব্যবস্থা করলে, শামসুল হক স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মুসলিম লীগ প্রার্থী করটিয়ার জমিদার খুররম খান পন্নীকে বিপুল ভোটে পরাজিত করেন। শামসুল হক যখন (১৯৪৯) টাঙ্গাইলের উপনির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন, তখন তিনি সবে বিএ পাশ করেছেন। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। সম্বল ছিল মূলত আদর্শ, নিষ্ঠা ও সততা। এর কিছুদিন পর পূর্ব পাকিস্তানে মুসলিম লীগের বিরোধী রাজনৈতিক দল পূর্ব-পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়। মাওলানা ভাসানী ছিলেন এই দলের সভাপতি। শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক, শেখ মুজিবুর রহমান ও খন্দকার মোশতাক আহমেদ যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরবর্তিতে "আওয়ামী মুসলিম লীগ" নামটি থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয় এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আত্মপ্রকাশ করে। ... ... ... ... আরও জানুন
লিওনার্দো দা ভিঞ্চি (ইতালীয় Leonardo da Vinci লেওনার্দো দা ভিঞ্চি, পূর্ণ নাম Leonardo di ser Piero da Vinci লেওনার্দো দি সের পিয়েরো দা ভিঞ্চি) (এপ্রিল ১৫, ১৪৫২ - মে ২, ১৫১৯) ইতালীয় রেনেসাঁসের কালজয়ী চিত্রশিল্পী । অবশ্য বহুমুখী প্রতিভাধর লিওনার্দো দা ভিঞ্চির অন্যান্য পরিচয়ও সুবিদিত- ভাস্কর,স্হপতি,সংগীতজ্ঞ,সমরযন্ত্রশিল্পী এবং বিংশ শতাব্দীর বহু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের নেপথ্য জনক । লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির জন্ম ফ্লোরেন্সের অদূরবতী ভিঞ্চী নগরের এক গ্রামে,১৪৫২ সালের ১৫শে এপ্রিল । তাঁর বিখ্যাত শিল্পকর্ম গুলোর মধ্যে মোনালিসা,দ্য লাস্ট সাপার অন্যতম। তাঁর শৈল্পিক মেধার বিকাশ ঘটে খুব অল্প বয়সেই । আনুমানিক ১৪৬৯ সালে রেনেসাঁসের অপর বিশিষ্ট শিল্পী ও ভাস্কর আন্দ্রেয়া ভেরোচ্চিয়োর কাছে ছবি আঁকায় ভিঞ্চির শিক্ষানবিশ জীবনের সূচনা।এই শিক্ষাগুরুর অধীনেই তিনি ১৪৭৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে,বিশেষত চিত্রাঙ্কনে বিশেষ দক্ষতা অর্জন করেন।১৪৭২ সালে তিনি চিত্রশিল্পীদের গীল্ডে ভর্তি হন এবং এই সময় থেকেই তাঁর চিত্রকর জীবনের সূচনা হয়। ... ... ... ... ... আরও জানুন]
মানুষ স্বভাবতই একটি 'রাজনৈতিক প্রাণী'। |
অ্যারিস্টটল (প্রাচীন গ্রিক ভাষায় Ἀριστοτέλης আরিস্তোতেল্যাস্) (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ – মার্চ ৭, খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২) বিশ্ববিখ্যাত গ্রিক বিজ্ঞানী, দার্শনিক ছিলেন। তাকে প্রাণীবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। ... ... ... ... আরও জানুন
- ... ... ... গাছের প্রাণ আছে তা প্রথম জগদীশ চন্দ্র বসু প্রমান করেন... ... ...
- ... ... ... ...আলেকজান্ডার ফ্লেমিং প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক আবিস্কার করেন... ... ...
- ... মহামতি আলেকজান্ডার মাত্র ১৭ বছর বয়সে মেসিডোনিয়ার রাজা হন এবং ৩০ বছর বয়সে মৃত্যু বরণ করেন। এই ১৩ বছরের রাজত্ব কালে তিনি সকল গ্রীক নগর-রাষ্ট্র, পারস্য, মিশর ও ভারতের অনেক অংশ জয় করেন... ... ...
- ... বিজ্ঞানী আলবার্ট আইন্সটাইন তিন বছর বয়স পর্যন্ত কথা বলা শুরু করেন নাই... ... ...
- ... ...কাজী মোতাহার হোসেন বাংলাদেশের প্রথম একাডেমীকালি স্বীকৃত পরিসংখ্যানবিদ... ... ...
- ... ... ... ... ... স্যার এ. এফ. রাহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম উপাচার্য... ... ...
- ... ... ... ... ...মার্গারেট থ্যাচার বৃটেনের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন... ... ...
- ... ... ...মেরি কুরি প্রথম মহিলা যিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম ডক্টরেট ডিগ্রি লাভকারি ফরাসি মহিলা... ... ...
- ... ... ...স্বাধীনতার পর এ যাবৎ খালেদা জিয়া সবচেয়ে বেশি সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন... ... ...
- ... ... বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক কখনো কোন বই লেখেন নাই। এমনকি তার কোন ডক্টরেট ডিগ্রি ছিল না। বিশ্ববিখ্যাত অর্থনীতিবিদ হ্যারল্ড লাস্কির তত্ত্বাবধানে তিনি পিএইচডি করতে যান এবং হ্যারল্ড লাস্কির মৃত্যুর পর তিনি ডিগ্রি না নিয়েই দেশে চলে আসেন... ... ...
- ... ... ...ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজী মাত্র ১৭ সৈন্য নিয়ে বাংলা জয় করেন... ... ...
- ... ... ...জেরাল্ড ফোর্ড (ভোটারদের দ্বারা) আমেরিকার প্রথম অনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ছিলেন... ... ...
- ... ... হেলেন কেলার একজন অন্ধ, মুক ও বধির চিলেন। ... ... ... ...
- ... ... ... বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন ১২ বছর বয়স পর্যন্ত পড়তে পারতেন না। ... ... ...
- ... ... বিশ্ব বিখ্যাত বাদ্যযন্ত্র শিল্পী লুডউইগ ভ্যান বিটোভেন বধির ছিলেন।
বিস্তারিত তথ্য - প্রবেশদ্বার?
সার্ভার ক্যাশ খালি করুন (Purge server cache)