পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

২০০৬ সাল পর্যন্ত মোট ১৭৮ জন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন। রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমি প্রতি বছর এই পুরস্কার প্রদান করে থাকে।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা

বর্ষ নাম রাষ্ট্র গবেষণার বিষয়
১৯০১ ভিলহেল্ম কনরাড র‌্যোন্টগেন জার্মানি এক্স রশ্মি তথা রঞ্জন রশ্মি আবিষ্কার এবং এবং এ ধরণের রশ্মির যথোপযুক্ত ব্যবহারিক প্রয়োগে সফলতা অর্জন।
১৯০২ হেন্ড্রিক আন্টোন লোরেন্‌ৎস নেদারল্যান্ড এর পতাকা নেদারল্যান্ড বিকিরনের উপর চুম্বকত্বের প্রভাবের উপর গবেষণা।
দেখুন: জিমান ক্রিয়া
পিটার জেমান
১৯০৩ আঁতোয়ান অঁরি বেকেরেল ফ্রান্স এর পতাকা ফ্রান্স স্বতস্ফূর্ত তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার
মারি ক্যুরি বেকেরেল আবিষ্কৃত বিকিরণের উপর সফল যৌথ গবেষণা
পিয়ের কুরি
১৯০৪ জন উইলিয়াম স্ট্রাট, ৩য় ব্যারন রেলি যুক্তরাজ্য এর পতাকা যুক্তরাজ্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্যাসসমূহের ঘনত্বে নির্ণয় এবং এ থেকে আর্গন নামক গ্যাস আবিষ্কার
১৯০৫ ফিলিপ এডুয়ার্ড আন্টন ফন লেনার্ড জার্মানি ক্যাথোড রশ্মির উপর গবেষণা
১৯০৬ জোসেফ জন টমসন যুক্তরাজ্য গ্যাসের মধ্য দিয়ে তড়িৎ পরিবাহিতার উপর ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক গবেষণা
১৯০৭ আলবার্ট আব্রাহাম মিকেলসন যুক্তরাষ্ট্র বর্ণালীবিক্ষণ ও আবহবিদ্যার উপর সফল পরীক্ষণ।
দেখুন: মাইকেলসন-মর্লি পরীক্ষা
১৯০৮ গাব্রিয়েল লিপমান লুক্সেমবুর্গ ব্যতিচারের ঘটনার উপর ভিত্তি করে ছবিতে রং এর পুনরুৎপাদন প্রকিয়া উদ্ভাবন
১৯০৯ কার্ল ফের্ডিনান্ড ব্রাউন জার্মানি বেতার যোগাযোগের পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা
গুলিয়েলমো মার্কোনি ইটালি

[সম্পাদনা] ১৯১০'র দশক

১৯১০ ইয়োহানেস ডিডেরিক ফান ডার ভাল্‌স নেদারল্যান্ড গ্যাস এবং তরলের অবস্থার সমীকরণ প্রতিপাদন।
দেখুন: ফান ডার ভাল্‌স বল
১৯১১ ভিলহেল্ম ভিন জার্মানি তাপীয় বিকিরণ সংক্রান্ত মৌলিক নীতি আবিষ্কার
১৯১২ নিল্‌স গুস্তাফ দালেন সুইডেন বাতিঘর থেকে প্রেরিত উপকূলীয় আলোক সংকেত এবং আলোক বয়ার জন্য স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক উদ্ভাবন যা গ্যাসীয় সঞ্চয়ী তড়িৎকোষের সাথে সংযুক্তভাবে হয়ে করে
১৯১৩ হেইকে কামারলিং ওনেস নেদারল্যান্ড নিম্ন তাপমাত্রায় পদার্থের ধর্ম বিষয়ে গবেষণা এবং এর মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় তরল হিলিয়াম প্রস্তুতকরণ
১৯১৪ মাক্স ফন লাউয়ে জার্মানি কেলাসের মাধ্যমে রঞ্জন রশ্মির বিক্ষেপন পরীক্ষণ
১৯১৫ উইলিয়াম লরেন্স ব্র্যাগ যুক্তরাজ্য রঞ্জন রশ্মির মাধ্যমে কেলাস গঠন পর্যালোচনা
উইলিয়াম হেনরি ব্র্যাগ
১৯১৭ চার্লস গ্লোভার বার্কলা যুক্তরাজ্য মৌলিক পদার্থসমূহের বৈশিষ্ট্যমূলক এক্স রশ্মি বিকিরণ পর্যবেক্ষণ
১৯১৮ মাক্স প্লাংক জার্মানি মৌলিক শক্তি কোয়ান্টা আবিষ্কারের মাধ্যমে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের অগ্রগতিতে বিশেষ অবদান
১৯১৯ ইয়োহানেস ষ্টার্ক জার্মানি ধনাত্মক আয়ন তথা ক্যানাল রশ্মিতে ডপলার ক্রিয়া পরীক্ষণ এবং তড়িৎ ক্ষেত্রে বর্ণালী রেখার বিভাজন আবিষ্কার

[সম্পাদনা] ১৯২০'র দশক

১৯২০ শার্ল এদুয়ার গিয়্যোম সুইজারল্যান্ড ধাতুর সংকরসমূহে (বিশেষত নিকেল-ইস্পাত সংকরে) বিশৃংখলা আবিষ্কার এবং এর মাধ্যমে পদার্থবিজ্ঞানে সূক্ষ্ণ পরিমাপণ পদ্ধতিতে বিশেষ অবদান
১৯২১ আলবার্ট আইনস্টাইন সুইজারল্যান্ড তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক গবেষণা, আলোক তড়িৎ ক্রিয়া আবিষ্কার
১৯২২ নিল্‌স হেনরিক দাভিদ বোর ডেনমার্ক পরমাণুর গঠন বিষয়ে মডেল প্রণয়ন এবং এ থেকে নিঃসারিত বিকিরণ বিষয়ে মৌলিক তত্ত্ব প্রদান
১৯২৩ রবার্ট অ্যান্ড্রুজ মিলিকান যুক্তরাষ্ট্র মৌলিক তড়িৎ আধান এবং আলোক তড়িৎ ক্রিয়া বিষয়ে গবেষণা
১৯২৪ কার্ল মানে গেয়র্গ জিগবান সুইডেন রঞ্জন রশ্মি বর্ণালীবিক্ষণ বিষয়ে গবেষণা
১৯২৫ জেম্‌স ফ্রাংক জার্মানি পরমাণুর উপর একটি ইলেক্ট্রনের প্রভাব সৃষ্টিকারী মৌলিক নীতি আবিষ্কার
গুস্টাফ লুটভিগ হের্ৎস
১৯২৬ জঁ-বাতিস্ত প্যরাঁ ফ্রান্স পদার্থের বিচ্ছিন্ন গঠন বিষয়ে গবেষণা এবং বিশেষত থিতানো ভারসাম্য আবিষ্কার
১৯২৭ আর্থার হোলি কম্পটন যুক্তরাষ্ট্র বিক্ষিপ্ত এক্স রশ্মিতে তরঙ্গদৈর্ঘের পরিবর্তন আবিষ্কার যা কম্পটন প্রভাব নামে পরিচিত।
চার্লস টমসন রেস উইলসন যুক্তরাজ্য বাষ্পকে ঘনীভূত করার মাধ্যমে তড়িতাহিত বস্তুকণার গতিপথকে দৃশ্যমান করার পদ্ধতি আবিষ্কার।
দেখুন: মেঘ চেম্বার
১৯২৮ ওয়েন উইলিয়ানস রিচার্ডসন যুক্তরাজ্য উত্তপ্ত ধাতু থেকে ইলেক্ট্রন নিঃসরণের উপর গবেষণা যা থার্মিয়নিক ঘটনা নামে পরিচিত। এছাড়া তার নামে নামাঙ্কিত একটি তত্ত্ব আবিষ্কার যা থার্মিয়নিক নিঃসরণ নামে পরিচিত।
১৯২৯ লুই ভিক্তর পিয়ের রেমোঁ দ্য ব্রোয়ি ফ্রান্স ইলেক্ট্রনের তরঙ্গ ধর্ম আবিষ্কার।
দেখুন: দ্য ব্রোয়ি প্রকল্প

[সম্পাদনা] ১৯৩০'র দশক

১৯৩০ চন্দ্রশেখর ভেংকট রমন ভারত আলোক বিক্ষেপণ বিষয়ে গবেষণা এবং রমন ক্রিয়া আবিষ্কার
১৯৩২ ভের্নার কার্ল হাইজেনবের্গ জার্মানি কোয়ান্টাম বলবিদ্যার প্রবর্তন। এই বলবিদ্যার মাধ্যমেই হাইড্রোজেনের বহুরুপতা ধর্ম এবং অন্যান্য রুপগুলো আবিষ্কৃত হয়েছে।
১৯৩৩ পল আদ্রিয়াঁ মোরিস দিরাক যুক্তরাজ্য কোয়ান্টাম বলবিদ্যায় তরঙ্গ সমীকরণের অবতারণা যা আনবিক তত্ত্বে একটি উৎপাদনমূলক ধারণার জন্ম দিয়েছে।
এরভিন শ্র্যোডিঙার অস্ট্রিয়া
১৯৩৫ জেমস চ্যাডউইক যুক্তরাজ্য নিউট্রন আবিষ্কার
১৯৩৬ কার্ল ডেভিড অ্যান্ডারসন যুক্তরাষ্ট্র পজিট্রন আবিষ্কার
ভিক্টর ফ্রান্ৎস হেস অস্ট্রিয়া মহাজাগতিক বিকিরণ আবিষ্কার
১৯৩৭ ক্লিনটন জোসেফ ডেভিসন যুক্তরাষ্ট্র কেলাসের সাহায্যে ইলেকট্রন বিক্ষেপণ প্রক্রিয়ার পরীক্ষামূলক আবিষ্কার।
দেখুন: তরঙ্গ-কণা দ্বিত্ব
জর্জ প্যাগেট থমসন যুক্তরাজ্য
১৯৩৮ এনরিকো ফের্মি ইতালি নিউট্রনের রশ্মিপাতের ফলে সৃষ্ট নতুন তেজস্ক্রিয় পদার্থের অস্তিত্বের প্রমাণ হিসেবে একটি পরীক্ষা প্রদর্শন। এছাড়া ধীরগতির নিউট্রনের মাধ্যমে সংঘটিত নিউক্লিয় বিক্রিয়া বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার।
১৯৩৯ আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স যুক্তরাষ্ট্র সাইক্লোট্রন উদ্ভাবন এবং উন্নয়ন, এর মাধ্যমে বিভিন্ন ফলাফল লাভ। বিশেষত কৃত্রিম তেজস্ক্রিয় পদার্থ সম্পর্কে একটি ফল লাভ।

[সম্পাদনা] ১৯৪০'র দশক

১৯৪৩ অটো ষ্টের্ন জার্মানি আনবিক রশ্মি পদ্ধতির উন্নয়নে বিশেষ অবদান এবং প্রোটনের চৌম্বক ভ্রামক আবিষ্কার
১৯৪৪ ইসিদোর ইজাক রাবি পোল্যান্ড পরমাণুর নিউক্লিয়াসের চৌম্বক ধর্ম রেকর্ড করার জন্য রেজোন্যান্স পদ্ধতি উদ্ভাবন
১৯৪৫ ভোল্‌ফগাং পাউলি অস্ট্রিয়া এক্সক্লুশন নীতি আবিষ্কার যা সাধারণত পাউলি নীতি নামে পরিচিত।
১৯৪৬ পার্সি উইলিয়ামস ব্রিজম্যান যুক্তরাষ্ট্র অতি উচ্চ চাপ সৃষ্টির যন্ত্র উদ্ভাবন এবং এর মাধ্যমে উচ্চ চাপ পদার্থবিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন আবিষ্কার
১৯৪৭ এডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন যুক্তরাজ্য বায়ুমণ্ডলের উর্দ্ধাংশের পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে বিশেষ গবেষণা এবং অ্যাপ্‌লটন লেয়ার আবিষ্কার।
১৯৪৮ প্যাট্রিক মেইনার্ড স্টুয়ার্ট ব্ল্যাকেট যুক্তরাজ্য উইলসন মেঘ চেম্বার উদ্ভাবন ও উন্নয়ন এবং এর মাধ্যমে নিউক্লিয় পদার্থবিজ্ঞান ও মহাজাগতিক বিকিরণের ক্ষেত্রে বিশেষ গবেষণা
১৯৪৯ হিদেকি ইউকাওয়া জাপান নিউক্লিয় বলসমূহের উপর তাত্ত্বিক গবেষণার মাধ্যমে মেসনের অস্তিত্বের ভবিষ্যদ্বাণী প্রদান।
দেখুন: ইউকাওয়া পটেনশিয়াল

[সম্পাদনা] ১৯৫০'র দশক

১৯৫০ সেসিল ফ্র্যাংক পাওয়েল যুক্তরাজ্য নিউক্লিয় প্রক্রিয়াসমূহ অধ্যয়ন করার জন্য আলোকীয় পদ্ধতির উন্নয়ন এই পদ্ধতির মাধ্যমে মেসন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার।
১৯৫১ জন ডগলাস কক্‌ক্রফ্‌ট যুক্তরাজ্য কৃত্রিমভাবে ত্বরিত পারমানবিক কণার মাধ্যমে পরমাণুর কেন্দ্রভাগের ট্রান্সমিউটেশন নিয়ে গবেষণা
আর্নেস্ট টমাস সিন্টন ওয়াল্টন আয়ারল্যান্ড
১৯৫২ ফেলিক্স ব্লখ যুক্তরাষ্ট্র নিউক্লিয় চৌম্বক ক্ষেত্রে সূক্ষ্ণ পরিমাপের জন্য নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আবিষ্কার
এডওয়ার্ড মিল্‌স পারসেল
১৯৫৩ ফ্রিৎস জের্নিকে নেদারল্যান্ড ফেজ কনট্রাস্ট পদ্ধতি প্রদর্শন এবং বিশেষত অনুবীক্ষণ যন্ত্রের ফেজ কনট্রাস্ট উদ্ভাবন।
১৯৫৪ মাক্স বর্ন জার্মানি কোয়ান্টাম বলবিদ্যার উপর মৌলিক গবেষণা এবং বিশেষত তরঙ্গ ফাংশনের পরিসাংখ্যনিক রুপ আবিষ্কার
ওয়াল্টার বোটে পশ্চিম জার্মানি কোইনসিডেন্স প্রক্রিয়া এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আবিষ্কার
১৯৫৫ পলিকার্প কুশ যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ইলেকট্রনের চৌম্বক ভ্রামকের অত্যন্ত সূক্ষ্ণ পরিমাপ
উইলিস ইউজিন ল্যাম্ব যুক্তরাষ্ট্র হাইড্রোজেন বর্ণালীর সূক্ষ্ণ গঠন আবিষ্কার।
দেখুন: ল্যাম্ব শিফ্‌ট
১৯৫৬ জন বারডিন যুক্তরাষ্ট্র অর্ধপরিবাহী পদার্থের উপর মৌলিক গবেষণা এবং ট্রানজিস্টর ক্রিয়া আবিষ্কার
ওয়াল্টার হাউজার ব্র্যাটেইন
উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শক্‌লি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য
১৯৫৭ সুং দাও লি চীন, যুক্তরাষ্ট্র তথাকথিত প্যারিটি নীতি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যয়ন যার কারণে পরবর্তীতে মৌলিক পদার্থ সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার সম্ভব হয়েছে।
চেন নিং ইয়াং
১৯৫৮ পাভেল আলেক্সেইয়েভিচ চেরেংকভ সোভিয়েত রাশিয়া চেরেংকভ-ভাভিলভ ক্রিয়া আবিষ্কার এবং এর বিভিন্ন রুপ নির্ণয়
ইলিয়া মিখাইলোভিচ ফ্রাংক
ইগর ইয়েভ্‌গেনিয়েভিচ তাম
১৯৫৯ ওয়েন চেম্বারলেইন যুক্তরাষ্ট্র প্রতিপ্রোটন আবিষ্কার
এমিলিও জিনো সেগরে

[সম্পাদনা] ১৯৬০'র দশক

১৯৬০ ডোনাল্ড আর্থার গ্লেজার যুক্তরাষ্ট্র বাব্‌ল চেম্বার উদ্ভাবন করেন
১৯৬১ রবার্ট হফষ্টাটার যুক্তরাষ্ট্র পরমাণুর কেন্দ্রে ইলেকট্রনের বিচ্ছুরণের উপর মৌলিক গবেষণা এবং এই গবেষণার মাধ্যমে নিউক্লিয়নসমূহের গঠনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক আবিষ্কার
রুডল্‌ফ লুডভিগ ম্যোসবাউয়ার জার্মানি গামা বিকিরণের রেজোন্যান্স বিশোষণ বিষয়ে গবেষণা এবং এর মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রিয়া আবিষ্কার যার নাম তার নামে রাখা হয়েছে: ম্যোসবাউয়ার ক্রিয়া
১৯৬২ ল্যেভ দাভিদোভিচ লান্দাউ সোভিয়েত ইউনিয়ন ঘনীভূত পদার্থের জন্য মৌলিক তত্ত্ব প্রণয়ন। বিশেষ করে তরল হিলিয়ামের জন্য
১৯৬৩ ইউজিন পল উইগনার হাঙ্গেরি পারমানবিক কেন্দ্রীন ও মৌলিক কণাসমূহের তত্ত্ব বিষয়ে মৌলিক অবদান। বিশেষ করে মৌলিক প্রতিসাম্য নীতির আবিষ্কার এবং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ নির্দেশন
মারিয়া গ্যোপের্ট-মায়ার জার্মানি, পোল্যান্ড নিউক্লিয় শক্তিস্তরের গঠন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার
ইয়োহানেস হ্যান্স ডানিয়েল ইয়েনসেন জার্মানি
১৯৬৪ চার্লস হার্ড টাউন্‌স যুক্তরাষ্ট্র কোয়ান্টাম ইলেকট্রনিক্‌স বিষয়ে মৌলিক গবেষণা। এই গবেষণা থেকে উদ্ভূত মেজার-লেজার নীতির মাধ্যমেই পরবর্তীতে ওসিলেটর এবং অ্যামপ্লিফায়ার তৈরী করা সম্ভব হয়েছে
নিকোলাই গেন্নাদিয়েভিচ বাসভ সোভিয়েত ইউনিয়ন
আলেক্সান্দ্‌র প্রখরভ
১৯৬৫ সিন-ইতিরো তোমোনাগা জাপান কোয়ান্টাম তড়িৎগতিবিদ্যা বিষয়ে মৌলিক গবেষণা এবং মৌলিক কণাসমূহের পদার্থবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল উপপাদন
জুলিয়ান শুইঙার যুক্তরাষ্ট্র
রিচার্ড ফিলিপ্‌স ফাইনম্যান
১৯৬৬ আলফ্রেড কাস্টলার জার্মানি, ফ্রান্স পরমাণুর হার্জিয়ান রেজোন্যান্স অধ্যয়ন করার জন্য আলোকীয় পদ্ধতি আবিষ্কার এবং উন্নয়ন
১৯৬৭ হান্স আলব্রেশ্‌ট বেটে জার্মানি, ফ্রান্স নিউক্লিয় বিক্রিয়া সম্বন্ধে বিভিন্ন তত্ত্ব প্রদান ও গবেষণা। বিশেষত তারার অভ্যন্তরে শক্তির উৎপাদন প্রক্রিয়া নির্ণয়
১৯৬৮ লুইস ওয়াল্টার আলভারেজ যুক্তরাষ্ট্র মৌলিক কণা পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক আবিষ্কার। বিশেষত তার আবিষ্কারের ফরে অনেকগুলো রেজোন্যান্স অবস্থা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে। তিনি হাইড্রোজেন বাব্‌ল চেম্বার এবং উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই অবস্থা নির্ণয়ের পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন
১৯৬৯ মারি গেল-মান যুক্তরাষ্ট্র মৌলিক কণাসমূহের শ্রেণীবিভাগ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার এবং তাদের মিথস্ক্রিয়া নিয়ে গবেষণা।
দেখুন: এইটফোল্ড ওয়ে

[সম্পাদনা] ১৯৭০'র দশক

১৯৭০ হানেস উলফ গোস্তা আল্‌ফভেন সুইডেন চৌম্বক-জলগতিবিজ্ঞান বিষয়ে মৌলিক গবেষণা ও আবিষ্কার এবং প্লাসমা পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন অংশে এই আবিষ্কারগুলোর সফল প্রয়োগ।
লুই ইউজিন ফেলিক্স নিল ফ্রান্স বিপরীত ফেরোচুম্বকত্ব এবং ফেরোচুম্বকত্ব নিয়ে মৌলিক গবেষণা ও আবিষ্কার যার মাধ্যমে কঠিন অবস্থা পদার্থবিজ্ঞানের প্রায়োগিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভূত অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।
১৯৭১ ডেনিস গ্যাবর হাঙ্গেরি হলোগ্রাফি পদ্ধতি উদ্ভাবন এবং উন্নয়ন
১৯৭২ জন বারডিন যুক্তরাষ্ট্র একসাথে আবিষ্কৃত অতিপরিবাহিতা তত্ত্ব যা সাধারণভাবে বিসিএস-তত্ত্ব নামে পরিচিত।
লিয়ান নেইল কুপার
John Robert Schrieffer
১৯৭৩ লিও এসাকি জাপান, যুক্তরাষ্ট্র অর্ধপরিবাহী এবং অতিপিবাহী পদার্থের টানেলিং ঘটনা আবিষ্কার।
Ivar Giaever নরওয়ে
ব্রায়ান ডেভিড জোসেফসন যুক্তরাষ্ট্র for his theoretical predictions of the properties of a supercurrent through a tunnel barrier, in particular those phenomena which are generally known as the Josephson effect
১৯৭৪ Sir Martin Ryle যুক্তরাষ্ট্র for their pioneering research in radio astrophysics: Ryle for his observations and inventions, in particular of the aperture synthesis technique, and Hewish for his decisive role in the discovery of pulsars"
Antony Hewish
১৯৭৫ অউ নিল্‌স বোর ডেনমার্ক for the discovery of the connection between collective motion and particle motion in atomic nuclei and the development of the theory of the structure of the atomic nucleus based on this connection
বেন রয় মোটেলসন যুক্তরাষ্ট্র
লিও জেম্‌স রেইনওয়াটার
১৯৭৬ Burton Richter যুক্তরাষ্ট্র for their pioneering work in the discovery of a heavy elementary particle of a new kind". In other words: for discovery of the J/Ψ particle as it confirmed the idea that baryonic matter (such as the nuclei of atoms) is made out of quarks
Samuel Chao Chung Ting
১৯৭৭ ফিলিপ ওয়ারেন এন্ডারসন যুক্তরাষ্ট্র for their fundamental theoretical investigations of the electronic structure of magnetic and disordered systems
John Hasbrouck van Vleck
স্যার নেভিল ফ্রান্সিস মট যুক্তরাজ্য
১৯৭৮ Pyotr Leonidovich Kapitsa সোভিয়েত ইউনিয়ন for his basic inventions and discoveries in the area of low-temperature physics
আরনো এলান পেনজিয়াস জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র for their discovery of cosmic microwave background radiation
রবার্ট উড্রো উইলসন যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৯ শেল্ডন লি গ্ল্যাশো যুক্তরাষ্ট্র for their contributions to the theory of the unified weak and electromagnetic interaction between elementary particles, including, inter alia, the prediction of the weak neutral current
আবদুস সালাম পাকিস্তান
স্টিভেন ওয়াইনবার্গ যুক্তরাষ্ট্র

[সম্পাদনা] ১৯৮০'র দশক

১৯৮০ জেম্‌স ওয়াটসন ক্রোনিন যুক্তরাষ্ট্র for the discovery of violations of fundamental symmetry principles in the decay of neutral K-mesons". See: CP-violation
Val Logsdon Fitch
১৯৮১ Nicolaas Bloembergen নেদারল্যান্ড for their contribution to the development of laser spectroscopy
Arthur Leonard Schawlow যুক্তরাষ্ট্র
Kai Manne Börje Siegbahn সুইডেন for his contribution to the development of high-resolution electron spectroscopy
১৯৮২ কেনেথ জি উইলসন যুক্তরাষ্ট্র for his theory for critical phenomena in connection with phase transitions
১৯৮৩ সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর যুক্তরাষ্ট্র, ভারতীয় বংশোদ্ভূত for his theoretical studies of the physical processes of importance to the structure and evolution of the stars. See চন্দ্রশেখর সীমা
উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলার যুক্তরাষ্ট্র for his theoretical and experimental studies of the nuclear reactions of importance in the formation of the chemical elements in the universe
১৯৮৪ কার্লো রুবিয়া ইতালি for their decisive contributions to the large project, which led to the discovery of the field particles W and Z, communicators of weak interaction
Simon van der Meer নেদারল্যান্ড
১৯৮৫ Klaus von Klitzing জার্মানি for the discovery of the quantized Hall effect
১৯৮৬ Ernst Ruska জার্মানি for his fundamental work in electron optics, and for the design of the first electron microscope
Gerd Binnig জার্মানি for their design of the scanning tunneling microscope
Heinrich Rohrer সুইজারল্যান্ড
১৯৮৭ Johannes Georg Bednorz জার্মানি for their important break-through in the discovery of superconductivity in ceramic materials
Karl Alexander Müller সুইজারল্যান্ড
১৯৮৮ লিয়ন ম্যাক্স লেডারম্যান যুক্তরাষ্ট্র for the neutrino beam method and the demonstration of the doublet structure of the leptons through the discovery of the muon neutrino
Melvin Schwartz
Jack Steinberger জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র
১৯৮৯ নরম্যান ফস্টার র‌্যামজে যুক্তরাষ্ট্র for the invention of the separated oscillatory fields method and its use in the hydrogen maser and other atomic clocks
Hans Georg Dehmelt জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র for the development of the ion trap technique"
Wolfgang Paul জার্মানি

[সম্পাদনা] ১৯৯০'র দশক

১৯৯০ জেরোম ফ্রিদমান যুক্তরাষ্ট্র for their pioneering investigations concerning deep inelastic scattering of electrons on protons and bound neutrons, which have been of essential importance for the development of the quark model in particle physics"
হেনরি ওয়ে কেন্ডাল যুক্তরাষ্ট্র
রিচার্ড এফ টেইলর যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা
১৯৯১ Pierre-Gilles de Gennes ফ্রান্স for discovering that methods developed for studying order phenomena in simple systems can be generalized to more complex forms of matter, in particular to liquid crystals and polymers
১৯৯২ Georges Charpak ফ্রান্স for his invention and development of particle detectors, in particular the multiwire proportional chamber
১৯৯৩ Russell Alan Hulse যুক্তরাষ্ট্র for the discovery of a new type of pulsar, a discovery that has opened up new possibilities for the study of gravitation
জোসেফ হুটন টেইলর
১৯৯৪ যৌথভাবে for pioneering contributions to the development of neutron scattering techniques for studies of condensed matter
Bertram Neville Brockhouse কানাডা for the development of neutron spectroscopy
Clifford Glenwood Shull যুক্তরাষ্ট্র for the development of the neutron diffraction technique
১৯৯৫ যৌথভাবে for pioneering experimental contributions to lepton physics
মার্টিন লুইস পার্ল যুক্তরাষ্ট্র for the discovery of the tau lepton
Frederick Reines for the detection of the neutrino
১৯৯৬ ডেভিড মরিস লি যুক্তরাষ্ট্র for their discovery of superfluidity in helium-3
Douglas Dean Osheroff
রবার্ট কোলম্যান রিচার্ডসন
১৯৯৭ স্টিভেন চু যুক্তরাষ্ট্র for development of methods to cool and trap atoms with laser light
Claude Cohen-Tannoudji ফ্রান্স
উইলিয়াম ডেনিয়েল ফিলিপ্‌স যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৮ রবার্ট বি. লাফলিন যুক্তরাষ্ট্র for their discovery of a new form of quantum fluid with fractionally charged excitations". See: কোয়ান্টাম হল ক্রিয়া
Horst Ludwig Störmer জার্মানি
Daniel Chee Tsui চীন, যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৯ Gerardus 't Hooft নেদারল্যান্ড for elucidating the quantum structure of electroweak interactions in physics
Martinus J.G. Veltman

[সম্পাদনা] ২০০০'র দশক

২০০০ Zhores Ivanovich Alferov বেলারুশ, সোভিয়েত ইউনিয়ন অপটোইলেকট্রনিক্‌সে ব্যবহার্য অর্ধপরিবাহী হেটারো স্ট্রাকচার উন্নয়ন
হার্বার্ট ক্রোয়েমার যুক্তরাষ্ট্র
জ্যাক সেন্ট ক্লেয়ার কিলবি যুক্তরাষ্ট্র ইনটিগ্রেটেড সার্কিট উদ্ভাবনে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য
২০০১ এরিক এলিন কর্নেল যুক্তরাষ্ট্র ক্ষারকীয় পরমাণুবিশিষ্ট পাতলা গ্যাসে বোস-আইনস্টাইন ঘনীভবন ফলাফল লাভ এবং কনডেনসেটগুলোর ধর্মের উপর মৌলিক গবেষণা
Wolfgang Ketterle জার্মানি
কার্ল এডুইন ওয়াইম্যান যুক্তরাষ্ট্র
২০০২ রেইমন্ড ডেভিস জুনিয়র যুক্তরাষ্ট্র জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে সবিশেষ অবদান। বিশেষত মহাজাগতিক নিউট্রিনো চিহ্নিতকরণ
মাসাতোশি কোশিবা জাপান
Riccardo Giacconi ইতালি, যুক্তরাষ্ট্র জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান যার মাধ্যমে মহাজাগতিক রঞ্জন রশ্মির উৎস আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে।
২০০৩ Alexei Alexeevich Abrikosov রাশিয়া অতিপরিবাহী এবং অতিপ্রবাহী পদার্থের তত্ত্ব বিষয়ে বিশেষ অবদান
Vitaly Lazarevich Ginzburg
অ্যান্থনি জেম্‌স লেগেট যুক্তরাজ্য
২০০৪ ডেভিড জে. গ্রস যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল শক্তিশালী মিথস্ক্রিয়া (strong interaction) তত্ত্বের মধ্যে অসমতটীয় মুক্তি (asymtotic freedom) আবিষ্কার
H. David Politzer যুক্তরাষ্ট্র
Frank Wilczek
২০০৫ রয় জে. গ্লোবার যুক্তরাষ্ট্র আলোকীয় সংসক্ততার কোয়ান্টাম তত্ত্বের উপর বিশেষ অবদান
জন এল. হল লেসার-ভিত্তিক সূক্ষ্ণ বর্ণালীবীক্ষণ উন্নয়নে বিশেষ অবদান যার মধ্যে রয়েছে অপটিক্যাল ফ্রিকোয়েন্সি কম্ব প্রযুক্তিও রয়েছে
Theodor W. Hänsch জার্মানি
২০০৬ জন সি. ম্যাথার যুক্তরাষ্ট্র মহাজাগতিক ক্ষুদ্র তরঙ্গ পটভূমি বিকিরণের কৃষ্ণবস্তু রুপ এবং এনিসোট্রপি আবিষ্কার
জর্জ এফ. স্মুট

[সম্পাদনা] আরও দেখুন

[সম্পাদনা] রচনাপঞ্জি

  • The politics of excellence, beyond the nobel prize, R. Friedman, 2002.
  • "Nobel Century: a biographical analysis of physics laureates", in Interdisciplinary Science Reviews, by Claus D. Hillebrand, June 2002, No 2. p.87-93.

[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ

নোবেল পুরস্কারসমূহ
রসায়নসাহিত্যশান্তিপদার্থবিজ্ঞানচিকিৎসা শাস্ত্র
আলফ্রেড নোবেলের স্মৃতিতে প্রদত্ত পুরস্কার: অর্থনীতি