অ্যামেরিসিয়াম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

অ্যামেরিসিয়াম
Am
আবিষ্কারের সাল ১৯৪৪
পারমানবিক সংখ্যা ৯৫
আপেক্ষিক পারমানবিক ভর ২৪৩.০৬১৪
ইলেক্ট্রন বিন্যাস [Rn] 5f7 6d0 7s2
ব্লক f
জারণ মান বা যোজনী ২,৩,৪,৫,৬
তড়িৎঋণাত্মকতা ১.৪ - ১.৩
গলনাংক ৯৯৪o সে.
স্ফূটনাংক ২৬০৭o সে.
ঘনত্ব ১৩.৬৭ (২০o সে. এ আপেক্ষিক গুরুত্ব)
অম্ল ক্ষারক প্রকৃতি ~
কেলাস গঠন অর্থোরম্বিক

সূচিপত্র

[সম্পাদনা করুন] আবিষ্কার

গ্লেন থিওডোর সিবোর্গ, রাল্‌ফ এ জেম্‌স , লিয়ন ও মর্গ্যান এবং আলবার্ট ঘিওর্সো - এই চারজন বিজ্ঞানী ১৯৪৪ সালে পারমানবিক চুল্লীর সাহায্যে প্লুটোনিয়াম-২৩৯ নামক আইসোটোপটি থেকে প্রথম অ্যামেরিসিয়াম-২৪১ আইসোটোপটি তৈরি করেন। এর কয়েকমাস আগে কুরিয়াম (পারমানবিক সংখ্যা-৯৬) তৈরি করা হয়। অর্থাৎ এটিকে চতুর্থ ইউরেনিয়ামোত্তর মৌল বলা যায়।

[সম্পাদনা করুন] সাধারণ বৈশিষ্ট্য

[সম্পাদনা করুন] আইসোটোপ

[সম্পাদনা করুন] যৌগসমূহ

[সম্পাদনা করুন] ব্যবহার

শিল্পক্ষেত্রে এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। অ্যামেরিসিয়াম থেকে প্রাপ্ত তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মির বিকিরণ কাজে লাগিয়ে বেশ কয়েকটি যন্ত্র কাজ করে। যেমন :

  1. ফ্লুইড-ডেনসিটি গজ (Fluid-Density Gauge)
  2. পুরুত্ব গজ (Thickness Gauge)
  3. বিমানের জ্বালানীর গজ (Aircraft Fuel Gauge)
  4. দূর নিয়ন্ত্রন যণ্ত্রপাতি (Remote sensing devices)

[সম্পাদনা করুন] নিবন্ধের উৎস

  • উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন প্রথম পত্র - প্রফেসর মো. মহির উদ্দিন, লায়লা মুসতারিন, ড. তানভীর মুসলিম, হাছিনা বেগম।
  • উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন প্রথম পত্র - ড. সরোজ কান্তি সিংহ হাজারী, হারাধন নাগ।
  • ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ (Encyclopedia Britannica)

[সম্পাদনা করুন] আরও দেখুন