বাংলাদেশ নৌ বাহিনী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পতাকা
বড় করুন
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পতাকা

বাংলাদেশ নৌ বাহিনী বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি অংশ।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা করুন] ইতিহাস

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় উপহার পাওয়া মাত্র দুটি টহল জাহাজ "পদ্মা" ও "পলাশ" নিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যাত্রা।মুক্তিযুদ্ধের সময় ১০ নং সেক্টরের অধীনে এই বাহিনী যুদ্ধ পরিচালনা করে।"অপারেশন জ্যাকপট" এই বাহিনীর পরিচালিত সফল অভিযানগুলোর অন্যতম। বর্তমানে প্রায় ১২৫০০ সৈন্য(কর্মকর্তা সহ) এবং প্রায় ছোট-বড় ৮৭ টি জাহাজের এই বাহিনী দেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে।

[সম্পাদনা করুন] সাংগঠনিক কাঠামো

  • চিফ ওফ নেভাল স্টাফ-রিয়ার অ্যাডমিরাল এম হাসান আলি
  • অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ অফ নেভাল স্টাফ(অপারেশনস)-কমোডর এম আতিকুর রহমান
  • অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ অফ নেভাল স্টাফ(পারসোন্যাল)-কমোডর সৈয়দ হারুন মোহাম্মদ কলিমুল্লাহ
  • অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ অফ নেভাল স্টাফ(ম্যাটেরিয়াল)-কমোডর আনোয়ারুল হক
  • অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ অফ নেভাল স্টাফ(লজিস্টিক)-কমোডর বজলুর রহমান

[সম্পাদনা করুন] নৌবহর

বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বিভিন্ন প্রকারের প্রায় ৮৭ টি ছোট-বড় জাহাজ ভারপ্রাপ্ত(commissioned) আছে। নিম্নে জাহাজ গুলোর তালিকা দেয়া হলো-

  • ফ্রিগেট
    • বি.এন.এস.আবু বকর(এফ-১৫){ব্রিটিশ লেপার্ড ক্লাস}
    • বি.এন.এস ওসমান(এফ-১৬){চাইনীজ জিংহুয়া ক্লাস}
    • বিএনএস ওমর ফারুক(এফ-১৮){ব্রিটিশ স্যালসবেরী ক্লাস,বাংলাদেশের প্রথম ফ্রিগেট ১৯৭৭ সালে ভারপ্রাপ্ত}
    • বিএনএস আলি হায়দার(এফ-১৭){ব্রিটিশ লেপার্ড ক্লাস}
    • বিএনএস ডি.ডব্লিউ.এইচ(এফ-২৫){দক্ষিন কোরিয়ান উলসান ক্লাস}
  • টহল জাহাজ:২৬ টি
  • মাইন অনুসন্ধানকারি জাহাজ:৫টি
  • টর্পেডো বোট:৮টি
  • মিসাইল বোট:৯টি
  • পরিদর্শন জাহাজ:৩টি
  • সাহায্যকারি জাহাজ:২২ টি
  • ল্যান্ডিং জাহাজ:৯টি

[সম্পাদনা করুন] পদমর্যাদার ক্রম

  • ১.সাব লেফটেনেন্ট
  • ২.লেফটেনেন্ট
  • ৩.লেফটেনেন্ট কমান্ডর
  • ৪.কমান্ডার
  • ৫.ক্যাপ্টেন
  • ৬.কমোডর
  • ৭.রিয়ার অ্যাডমিরাল
  • ৮.অ্যাডমিরাল
  • ৯.অ্যাডমিরাল অফ দ্যা ফ্লিট

[সম্পাদনা করুন] বাইরের উত্স

বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর নিজস্ব ওয়েব সাইট

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন